কেরলে কাজ করতে গিয়ে কুকুরদের থাকার ঘর🤡ে মাথা গোঁজার ঠাঁই ♉হল পশ্চিমবঙ্গের এক পরিযায়ী শ্রমিকের। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে এই নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে। ঘটনার কথা জেনে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন সেরাজ্যের শ্রমমন্ত্রী। ওই শ্রমিককে উদ্ধার করে স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছে কেরল প্রশাসন। সব থেকে আশ্চর্যের কথা কুকুরের ঘরে থাকার জন্য মালিককে মাসে ৫০০ টাকা করে ভাড়া দিচ্ছিলেন তিনি।
টআরও পড়ুন - কারও চඣাকরি যাবে না💜, বিচারাধীন বিষয় নিয়ে ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে আশ্বাস মমতার
পড়তে থাকুন - 'সারে জাহাঁ সে আচ্ছা লেখেন নজরুল ইসলাম', 𝔉মমতার কথায় উপহাস BJP নেত্রীর- ভিডিয়ো
জানা গিয়েছে, কেরলের এর্নাকুলামে কাজ করতে যান মুর্শিদাবাদের ওই ব্যক্তি। কেরলের এর্নাকুলাম জেলার পিরাভোমে এক ব্যক্তির বাড়ির কুকুর থাকার পরিত্যক্ত ঘর ভাড়া নেন তিনি। ৭ ফুট লম্বা ও ৪ ফুট চওড়া কুকুরের ঘরটিকে তিনি মানুষ থাকার ঘরে পরিণত করেন। বিছানা, রান🅘্না করার উনুন নিয়ে আসেন সেখানে। মাসে ৫০০ টাকা দিয়ে গত ෴৩ মাস ধরে সেখানেই ছিলেন তিনি।
সংবাদমাধ্যমে খবরটি প্রকাশি🌳ত হলে ঘটনাস্থলে যায় স্থানীয় পুলিশ। ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্য পাঠায়। ঘটনার কথা জেনে রাজ্যের শ্রম কমিশনারকে বিস্তারে ঘটনাটির তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন কেরলেন শ্রমমন্ত্রী ভ𝄹ি শিবনকুট্টি।
তবে কারও বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ দায়ের ক🌠রেননি শ্যামসুন্দর। তিনি জানিয়েছেন, এলাকায় ঘরভাড়া খুব বেশি হওয়ায় স্বেচ্ছায় কুকুরের ঘর ভাড়া নিয়েছিলেন তিনি।
আরও পড়ুন - ২১ জুলাইয়ের মঞ্চ𓆏 থেকে বাংলাদেশকে পশ্চিম বাংলাদেশ বানানোর ডাক দিয়েছেন মমতা: BJP
স্থানীয় এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, শ্যামসুন্দর ꦑগত ৫ বছর ধরে পিরাভমের আসেপাশে ঘর ভাড়া নিয়ে থাকছিলেন। সম্প্রতি🐲 জয় নামে এক ব্যক্তির পরিত্যক্ত কুকুরের ঘর ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন তিনি। স্থানীয় কাউন্সিলর জানিয়েছেন, ‘সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশের পরই আমরা বিষয়টা জানতে পারি। শ্যামসুন্দর এখন অন্য পরিযায়ী শ্রমিকদের সঙ্গে একটি ভাড়াবাড়িতে থাকছেন। তবে জয় নামে যে ব্যক্তি ঘর ভাড়া দিয়েছিলেন তিনি একদম ঠিক কাজ করেননি। তবে পুলিশে কোনও অভিযোগ না হওয়ায় কারও বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করা যাচ্ছে না।’