ꦆবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি এই কেন্দ্রীয় বাজেট একেবারে হতাশার বলে উল্লেখ করেছেন। বিশেষত যে রাজ্যেগুলিতে এনডিএ ক্ষমতায় নেই সেই রাজ্যগুলিতে বিরোধী দলগুলি সরব হতে শুরু করেছে।
▨বিরোধীদের দাবি, করদাতা মধ্যবিত্ত ও বিহারের ভোটারদের মন জয় করার চেষ্টা করেছে মোদী সরকার।
🍸কংগ্রেস নেতা তথা প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম জানিয়েছেন, এই ঘোষণাকে ৩.২ কোটি করদাতা মধ্যবিত্ত স্বাগত জানাবেন। সেই সঙ্গেই ৭.৬৫ কোটি বিহারের ভোটার একে স্বাগত জানাবেন। কিন্তু বাকি ভারতের জন্য কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর কাছে কিছু মোলায়েম কথা ছাড়া আর কিছু নেই। …
🧜তিনি বলেন, যারা আমাদের কথা বিশ্বাস করছিলেন না যখন আমরা বলেছিলাম যে অর্থনীতি ক্রমশ নিম্নগামী আমাদের আশা এবার আমাদের বিশ্বাস করবেন। যারা আমাদের কথা বিশ্বাস করবেন না যে সরকারের পরিকল্পনা আর তা প্রয়োগের যে স্কিম তা ঠিকঠাক নয়, এবার তারা বিশ্বাস করবেন।
🍒তেজস্বী যাদব কার্যত বিহারের মুখ্য়মন্ত্রী নীতীশ কুমারকে একহাত নেন। তিনি বলেন, টিডিপি প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডুর দিকে দেখুন। তিনি অন্ধ্রপ্রদেশের জন্য ১ লাখ কোটি বেনিফিট আদায় করে এনেছেন।
জেএমএম জানিয়েছে, ২০২৫-২৬ কেন্দ্রীয় বাজেট🎐 ঝাড়খণ্ডের জন্য কিছু দেয়নি। কেন্দ্রীয় সরকার পুরো অবহেলা করে ঝাড়খণ্ডকে।
ꦅজেএমএম মুখপাত্র মনোজ পাণ্ডে জানিয়েছেন, বাজেটে ঝাড়খণ্ডের জন্য় কিছু নেই। বিহার অনেক কিছু পেল, কিন্তু পাশের রাজ্য ঝাড়খণ্ডের জন্য কিছু নেই। তিনি বলেন, আমরা আশা করেছিলাম কেন্দ্র হয়তো রাজ্যের বকেয়া ১.৩৬ লাখ কোটি টাকাটা অন্তত দেবে। কিন্তু বাজেটে তার কিছু উল্লেখ নেই। আমরা বলতে চাই কেন ঝাড়খণ্ডের প্রতি এই অবিচার।
꧋অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় শনিবার অভিযোগ করেছেন যে কেন্দ্রে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ শাসনে রাজ্য এখনও ‘বঞ্চিত’ রয়েছে।
🌳সংসদে বাজেট পেশের পর দিল্লিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,এই বছরের শেষের দিকে বিহারে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।
🌠২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের কেন্দ্রীয় বাজেট উপস্থাপনের সময় বিহার ফোকাসে ছিল, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন একটি মাখানা বোর্ড গঠন, পশ্চিম কোশী খালের জন্য আর্থিক সহায়তা এবং আইআইটি পাটনার ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সহায়তা সহ রাজ্যের জন্য বেশ কয়েকটি ঘোষণা করেছিলেন।
🥃তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় বাজেটে বাংলার জন্য কিছুই হয়নি। অতীতের মতো বিজেপির আমলে এই বাজেটে রাজ্যের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখা হয়নি। আমাদের (তৃণমূল) সাংসদরা সোচ্চার হয়েছেন এবং কেন্দ্রীয় প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন। আমরা বাংলার জন্য নতুন প্রকল্পের দাবি জানিয়েছি কিন্তু রাজ্য বঞ্চিত রয়ে গেছে।
🌸বাংলার ১২ জন বিজেপি সাংসদের কথা উল্লেখ করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করে বলেন, তাঁরা রাজ্য ও রাজ্যের মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য করার জন্য কিছুই করেননি।
𝐆বহুজন সমাজ পার্টি: মায়াবতী বলেন, বিজেপি সরকারের বাজেট, আগের কংগ্রেসের ম