সামনেই আমেরিকায় ভোট। ত﷽ার আগে উত্তর কোরিয়া থেকে পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ হয়ে গেল আইসবিএম-র। ইন্টার꧙কন্টিনেন্টাল ব্যালাস্টিক মিসাইল বা আইসিবিএম উৎক্ষেপণ ঘিরে ফের একবার উত্তর কোরিয়া ও আমেরিকার মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কে কতটা প্রভাব পড়ে, সেদিকে তাকিয়ে বিশ্ব। এদিকে, উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ যে আমেরিকা ভালোভাবে নেয়নি, তা ঠারেঠরে বুঝিয়ে দিয়েছে ওয়াশিংটন।
মূলত, যে বিষয়টি এই উৎক্ষেপণ ঘিরে বারবার শিরোনাম কাড়ছে, তা হল, এই ব্যালাস্টিক মিসাইল দীর্ঘতম দূরত্বের টার্গেটে আছড়ে পড়ার ক্ষমতা রাখে। এতটা দীর্ঘ দূরত্বের ক্ষেপণাস্ত্র আগে লঞ্চ করেনি উত্তর কোরিয়া, বলে দাবি করা হচ্ছে। রিপোর্টের দাবি, উত্তর কোরিয়ℱার নিক্ষেপ করা এই মিসাইল আমেরিকার মূল ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ার ক্ষমতা রাখে। আর তা নিয়েই বেশ কিছুটা উদ্বেগের স্রোত খেলে গিয়েছে বিশ্ব আঙিনায়। আমেরিকার তরফে 🅘সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র সিয়েন সেভেত বলেন, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ‘প্রকটভাবে লঙ্ঘন করা হয়েছে’ রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজোলিউশনকে।
( 💝November Holiday 2024: ভাইফোঁটা-ছট পুজোর মাস নভেম্বরে রাজ্য সরকারি কর্মীদের কত দিন ছুটি? তালিকা প্রকাশ নবান্নের)
এদিকে, এই মিসাইল উৎক্ষেপণের সময় উপস্থিত ছিলেন স্বয়ং উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান কিম জং উন। উত্তর কোরিয়া নিজেই দাবি করছেন এই অস্ত্র তাদের ‘সবচেয়ে শক্তিশলী স্ট্র্যাটেজিক হাতিয়ার’। এর আগে, পিয়গং এর কীর্তিকলাপ নিয়ে সতর্ক করেছিল দক্ষিণ কোরিয়া൲র সিওল। সিওলের গোয়েন্দা সূত্র আগেই জানিয়েছিল, বৃহস্পতিবার আমেরিকার নির্বাচনের আগে উত্তর কোরিয়া আইসিবিএম বা সপ্তম পরমাণু বিষয়ক কোনও পরীক্ষা করতে চলেছে। রিপোর্টের দাবি, সিওল এই বার্তা দিয়েও সতর্ক করেছিল যে, রাশিয়ার 🌟থেকে পিয়ংগং কোনও মিসাইল প্রযুক্তি পেতে চলেছে, যা ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে উত্তর কোরিয়ার সহায়তার বিনিময়ে পাচ্ছে পিয়ংগং।