১৯ নভেম্বর ছিল সলিল চৌধুরীর জন্মশতবর্ষ। আর এই বিশেষ উপলক্ষ্যে শহরের বুকে এদিন একাধিক জা✱য়গায় তাঁকে নিয়ে নানা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আর তারই অন্যতম ছিল টেকনো ইন্ডিয়া নিবেদিত সৌরেন্দ্র-সৌম্যজিৎ জুটির আয়োজিত কনসার্ট। আর সায়েন্স সিটির সেই অনুষ্ঠানে এদিন সুরের ঝড় তুললেন ইমন চক্রবর্তী, লগ্নজিতা চক্রবর্তী, সোমলতারা আচার্য। ছিলেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, দোহার।
সলিল চৌধুরীর ১০০ বছরের জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠান
সৌরেন্দ্র-সৌম্যজিৎ জুটির আয়োজিত এই কনসার্টের শুরুই হয় তাঁদের ꦚশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০০ জন খুদের গান দিয়ে। এরপর একে একে মঞ্চে পারফর্ম করেন সোমলতা আচার্য, ইমন চক্রবর্তীরা। তবে বিশেষ চমক হিসেবে থাকে প্রতিটি গান নিয়ে সলিল চৌধুরীর বলে যাওয়া নানা অজানা কথ🍌া, নানা তথ্য।
এদিন প্রথমে পারফর্ম করেন সোমলতা আচার্য। তিনি আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন সুরে গান। ইমনকে তুলে ধরতে দেখা যায় কালজয়ী গায়ক, কম্পোজারের প্রতিবাদী সত্তাকে। তিনি গান পথে এবার নামো সাথী পথে হবে⛄ পথ চেনা।
আরও পড়ুন: সোনাগাছির এক পতিতꦜার খুনকে ঘিরে দ্বন্দ্ব বিক্রম - ঋত্বিকের! কোন পথে আসব▨ে সমাধান?
অন্যদিকে পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় তুলꦜে ধরেন সলিল চৌধুরীর কবি সত্তাকে। অভিনেতা পরিচালক পাঠ করে শোনান সলিল চৌধুরীর লিখে যাওয়া একটি কবিতা। লগ্নজিতা চক্রবর্তী এদিন পারফর্ম করেন না জানে কিউ গানটি। সঙ্গে মিশে যায় এই গানের বাংলা ভার্সন অর্থাৎ পাগল হাওয়া তুমি কী আমার মতো। সৌম্যজিৎ নিজে পারফর্ম করেন ও সজনী এবং তার বাংলা ভার্সন না যেও না। ছিলেন উজ্জয়িনী, দুনির্বার সাহা সহ একাধিক শিল্পীও। দুনির্বার যে এদিন গানে গানে কেবল সলিল চৌধুরীকে শ্রদ্ধা জানান সেটাই নয়, শ্রদ্ধা জানান এদিন সন্ধ্যায় তিনি যে গানটি গাইলেন অর্থাৎ রানার সেটা যাঁর থেকে শিখেছেন সেই গুরু কালিকাপ্রসাদ ভট্টাচার্যকে। তবে অনুষ্ঠা𝓡নের শেষটি জমে ওঠে দোহারের পারফরমেন্সে। তাঁদের সঙ্গে ধিতাং ধিতাং বোলের সুরে মেতে ওঠে গোটা অডিটোরিয়াম। যোগ দেন এদিন সন্ধ্যার বাকি শিল্পীরাও।