🅷এই নিয়ে চারবার। ২০১৮ সালে ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী হওয়া🌳র পর পাকিস্তানে চারবার টিকটক বন্ধ হল।
পাকিস্তানি টেলিকম কর্তৃপক্ষের দাবি, টিকটকের কনটেন্ট 'অনুপযুক্ত'।🍸 তাই চিনা অ্যাপ টিকটক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, টিকটক পাকিস্তানের আদালতের 𒅌নির্দেশ মানেনি। তাদের বিষয়বস্তু 'অশ্লীল এবং অনৈতিক'।
ইমরান খানের আমলে যেভাবে বারবার টিকটক বন্ধ🐟 করে দেওয়া হচ্ছে, তার সমালোচনাও হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ইমরানের আমলে সেন্সরশিপের পরিমাণ অনেক বেড়ে গিয়েছে। তবে বুধবার টেলিকম কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের আগে টিকটক নিয়ে আদালতে মামলা হয়েছে। এর আগে জুলাইয়ে কোর্টের নির্দেশে টিকটক দু'দিনের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।
পাকিস্তানে টিকটক খুবই জনপ্রিয়। বিশেষ করে যাঁরা অনলাইনে জিনিস বিক্রি করেন, তাঁদের♊ কাছে টিকটক খুবই জনপ্রিয়। কিন্তু এর সমালোচকের সংখ্যাও কম নয়। তারা মনে করেন, টিকটকের বিষয়বস্তু 𓆏অনেক সময় অশ্লীল হয়। তাঁরা এলজিবিটিকিউ-কে সমর্থন করে কনটেন্ট তৈরি করে।
গত মাসে টিকটক ঘোষণা করে, তারা গত তিন মাসে আপলোড হওয়া ৬০ লাখ ভিডিয়ো সরিয়ে দেবে। এর মধ্যে ১৫ শতাংশ ভিডিয়ো প্রাপ্তবয়স্কদের নগ্নতা প𒁃্রদর্শন ও যৌন কার্যকলাপের জন্য সরিয়ে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। ২০২০ সালে পাকিস্তানে প্রথমবারের♕ জন্য টিকটক নিষিদ্ধ করা হয়। পরে চিন কূটনৈতিক চাপ দেওয়ায় নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়।
পাক সরকার এর আগে ইউটিউবকেও অশ্লীল বিষয় ও হেট স্পিচ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছিল। ২০১২ সালে ইউটিউবে আপলোড করা একটি ভিডিয়ো নিয়ে প্রবল প্রতিবাদ বিক্ষোভ হয়। তা🔜রপ𒊎র বেশ কয়েক মাস ইউটিউবও বন্ধ থাকে। এছাড়াও আরও দুটি অ্যাপের উপর পাকিস্তানে নিষেধাজ্ঞা জারি আছে।