গত ২৭ সেপ্টেম্বর ইজরায়েলেꦅর হানায় লেবাননের সংগঠন হেজবোল্লার তৎকালীন প্রধান হাসান নাসারাল্লার মৃত্যু হয়। এরপর গুঞ্জন ছি সংগঠনের নেতার পদে বসতে পারে হাশেম সফিউদ্দিন। তবে তাকেও ইজরায়েলের সেনা নিকেশ করে। এরপর সদ্য হেজবোল্লা জানিয়েছে, তাদের সংগঠনের শীর্ষ স্থানে এবার বসছে শেখ নইম কাশেম। ৭১ বছর বয়সী এই নইম কাশেম বহু দিন ধরেই সংগঠনের তা🦹বড় সদস্য। কে এই নইম কাশেম?
ইরান সমর্থিত লেবাননের সংগঠন হোজবেল্লার বিরুদ্ধে বহুদিন ধরেই পর পর স্ট্রাইক চালিয়েছে ইজরায়েল। বেইরুটে ইজরায়েলি এয়ারস্ট্রাইকে একের পর এক হেজবোল্লার নেতার মৃত্যু হয়। এরপর সংগঠনের রাশ ধরেছে নইম কাশেম। ১৯৯১ সালে নইমকে হেজবোল্লার ডেপুটি চিফ হিসাবে ঘোষণা করে 🌳আব্বাস উল মুসাউই। এই মুসাউইও এককালে ইজরায়েলের হেলিকপ্টার হানায় নিহত হয়। এদিকে, নিজের মতো করে পথ চলে হেজবোল্লা। হেজবোল্লার প্রধানের তখতে নাসারাল্লা আসলেও, নিজের পদ থেকে সরে যেতে হয়নি কাশেমকে। মূলত, ২০০৬ সালে যবে থেকে নাসারাল্লা গা ঢাকা দিয়েছে, তবে থেকে সংগঠনের তরফে কথা বলতে দেখা গিয়েছে কাশেমকে। সে হেজবোল্লার তাবড় মুখপাত্র হয়ে ওঠে। এদিকে, নাসারাল্লার মৃত্যুর পর থেকে কাশেমকে পর পর ৩ টি টেলিভিশন ইন্টারভিউতে দেখা গিয়েছে। এই সংগঠনের সঙ্গে ৩০ বছর ধরে রয়েছে কাশেম।
( Dhanteras 2024 Tithi: ধনতেরাস ২০২৪ এ♍ কলকাতায় স♕োনা, রুপো কেনার শুভ সময় কোনটি? রইল তিথি)
প্রসঙ্গত, হেজবোল্লার সঙ্গে ইজরায়েলের সংঘাতের মাঝে বারবার দেখা গিয়েছে বিদেশি মিডিয়ার সামনে মুখ খুলেছেন কাশেম। কাশেমই এই সংগঠনের তরফে বারবার বিদেশি মিডিয়ার সামনে সংগঠনের বক্তব্যকে তুলে ধরেন। হেজবꦗোল্লার তরফে কাশেম প্রথম এমন এক ব্যক্তি, যে নাসারাল্লা মারা যাওয়ার পর যে বাইরের কোনও মিডিয়ার কাছে মুখ খোলে।
কে নইম কাশেম?
নাইম কাসেম ১৯৫৩ সালে বেরুটে লেবাননের দক্ষিণের একটি পরিবারে ๊জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮২ সালে ইসরাইল লেবাননে আগ্রাসনের পর হিজবুল্লাহ গঠিত হয়। কাশেম ছিল প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন। ১৯৯২ সালে সংগঠন প্রথম🎃 তাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পর থেকে তিনি হিজবুল্লাহর সংসদীয় নির্বাচনী প্রচারণার সাধারণ সমন্বয়কারীর ভূমিকায় ছিল কাশেম।