স্বাভাবিক ছন্দেই চলছিল ট্রেন। বেশ কয়েকজন যাত্রী বিশ্রামের মেজাজে ছিলেন ট্রেনের অন্দরে। এমন সময়ই এক যাত্রীর চোখে পড়ে সাপ! সাইড বার্থের বাঙ্কের উপরে হ্যান্ডেলে পেঁচিয়ে ছিল সাপটি। তাকে দেখতে পে꧋য়েই গোটা ট্রেন জুড়ে তোলপাড় চলে। রিপোর্টের দাবি, ট্রেন তখন ছুটতে গন্তব্যের দিকে। তারই মধ্যে এই কাণ্ডে আতঙ্কে পড়ে যান যাত্রীরা।
জব্বুলপুর-মুম্বই গরীবরথ এক্সপ্রেসে বাঙ্কের হ্যান্ডেলে সাপের জড়িয়ে থাকার ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ভিডিয়োয় দেখা যায়, সাপটি বেশ কিছুক্ষণ উপরের♌ দিকে যাওয়ার চেষ্টা করে। এদিকে, যাত্রীদের মধ্য়ে তখন সেই এলাকা ছেড়ে সরে যাওয়ার তাড়াহুড়ো পড়ে যায়। অনেকেই ঘটনাকে মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় ভিডিয়ো বন্দ🎃ি করতে থাকেন। ফ্রি প্রেস জার্নালের রিপোর্ট বলছে, সাপটি বিষাক্ত সাপ ছিল। মুম্বইগামী ট্রেনে এই সাপ এল কোথা থোকে? তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, ট্রেনের জি৩ কোচে ২৩ নম্বর সিটে সেই সাপ ছিল। ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, সাপটি বাঙ্কের হ্যান্ডেল থেকে ট্রেনের সিলিং এর দিকে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
এদিকে, ঘটনার কথা জানতেই ছুটে আসেন দায়িত্বে থাকা রেলকর্মীরা। তাঁদের উদ্যোগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে রেলে যাত্রী সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। জানা যাচ্ছে, ট্রেন যখন কাসারা রেলস্টেশনে💝র কাছাকাছি ছিল, তখনই সাপটিকে একজন যাত্রী প্রথম দেখেন। তারপরই রেলকর্মীদের খবর দেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছে বহু রিপোর্ট।
এদিকে, একাধিক উদ্বেগজনক খবরে রবিবার দিনভর শিরোনাম কেড়েছে ভারতীয় রেল। মধ্যপ্রদেশে নেপানগরের সাগফাতা স্টেশনের কাছে রেল ট্র্যাকে পর পর ১০ টি ফগ ডিটোনেটর উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছডﷺ়িয়ে পড়ে। এই ফগ ডিটোনেটর দিয়ে মূলত, ট্রেনে থাকা লোকো পাইলট বা চালককে ,সতর্ক করা হয় সামনে যদি কুয়াশা থাকে, তা নিয়ে। তবে সেখানে এই ফগ ডিটোনেটর কোনও রেলের কর্মী রাখেননি বলে প্রাথমিক সূত্রে জানা গিয়েছে। তাহলে রাখল কে? ট্রেনটির চালকের বুদ্ধিমত্তায় বড় বিপত্তি থেকে রক্ষা পাওয়া গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে গোটা ঘটনা ঘিরে নাশকতার ছক রয়েছে, কি না তা তদন্ত করা হচ্ছে। এদিকে, উত্তর প্রদেশের কাꦛনপুর-প্রয়াগরাজ রেললাইনে গ্যাস সিলিন্ডার উদ্ধার হওয়ার ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।