হেনরি এল খোজল
ভারতের সীমান্তের কাছেই মায়ানমারের গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল সেখানকার বাহিনীর বিরুদ্ধে। সেই ঘটনায় দুই নাবালক ভাই বোনের মৃত্যুও হয়। এরপরেই শোরগোল পড়ে যায় মিজোরাম-মায়ানমার সীমান্তের। পরিস্থিতি এতটাই ঘোরালো যে মায়ানমার থেকে সীমান্তꦦ টপকে অনেকেই আতঙ্কে মিজোরামে ঢুকে পড়েছে বলেও অভিযোগ।
জ𒅌োখাওয়াতার ভিলেজ কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট লালমুয়ানপুইয়া জানিয়েছেন, মায়ানমার থেকে শতাধিক লোকজন ঢুকে পড়েছে মিজোরামে। মায়ানমারের বাহিনী হাইমায়ুল গ্রামে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিল। রবিবার সেই ঘটনায় সিভিল ডিফেন্স ফোর্সের এক নেতার দুই সন্তানের মৃত্যুও হয়েছে।
লালজিডিঙ্গে নামে লো🔯কাল পিপলস ডিফেন্স ফোর্সের এক কমান্ডারের দুই নাবালক সন্তানের এই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে। কোনওরকমে পালিয়ে যান ওই কমান্ডার। একটি জঙ্গল থেকে ওই ভাইবোনের দেহ মেলে।
এদিকে মিজোরাম সীমান্ত সংলগ্ন ওই গ্রামে সম্প্র𓄧তি এনকাউন্টার হয়েছিল। মায়ানমার আর্মি ক্যাম্পেও হামলা চালানো হয়েছিল বলে অভিযোগ। তবে ☂এই ঘটনার পরে ঠিক কতজন মিজোরামে ঢুকে পড়েছে এনিয়ে সরকারি সূত্রে কোনও খবর মেলে༺নি।
এদিকে মায়ানমার থেকে শরনার্থীদের 𒊎একাংশ মিজোরামের শরনার্থী শিবিরে অংশ নিচ্ছেন। তাদের সরকারি তরফে খাবার ও অন্যান্য সামগ্রী দেওয়া হচ্ছে। উদ্বাস্তুরা তাদের বাড়ি ভাড়া নিতেও সহায়তা করছেন। প্রায় ১৫৬টি শরনার্থী শিবির খোলা হয়েছে মিজোরামে।ꦬ