EPL 2023-24
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় লিগ হল প্রিমিয়র লিগ (Premier League)। বিশ্বের তাবড়-তাবড় ফুটবলাররা ইংল্যান্ডের সেই ঘরোয়া লিগে খেলেন। ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ফুটবল লিগের সর্বোচ্চ ডিভিশন হল প্রিমিয়র লিগ। সাধারণত অগস্ট থেকে প্রিমিয়র লিগের মরশুম শুরু হয়। চলে মে পর্যন্ত। প্রতি মরশুমে মোট ২০টি ক্লাব খেলে। প্রতিটি ক্লাব মোট ৩৮টি ম্যাচ খেলে থাকে। ১৯টি থাকে হোম ম্যাচ। ১৯টি অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলে। মরশুমের শেষে যে দলের ঝুলিতে সবথেকে বেশি পয়েন্ট থাকে, সেই দল চ্যাম্পিয়ন হয়। প্রথম চারে থাকা চারটি দল সরাসরি ইউরোপের সেরা ক্লাব ফুটবলের প্রতিযোগিতা উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের টিকিট পায়। আর লিগ তালিকার একেবারে শেষে থাকা তিনটি দলের অবনমন হয়। ওই তিনটি দল একধাপ নেমে যায়। ওই তিনটি দল যে লিগে নেমে যায়, সেই লিগের প্রথম তিনটি দল আবার পরবর্তী মরশুমের জন্য প্রিমিয়র লিগের টিকিট পায়। সেভাবেই অবনমন ও প্রমোশন চলে।
কীভাবে প্রিমিয়র লিগের যাত্রা শুরু হয়েছিল? নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে ইংল্যান্ডের প্রথম ডিভিশনের ক্লাবগুলি অনুভব করেছিল যে ফুটবলের আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। নতুন করে সবকিছু সাজিয়ে তুলতে হবে, যাতে ফুটবলের বিকাশ হয়। সেইমতো ১৯৯১ সালের ১৭ জুলাই একটি চুক্তি (ফাউন্ডার্স মেম্বার এগ্রিমেন্ট) স্বাক্ষর করা হয়েছিল। প্রিমিয়র লিগ শুরুর জন্য প্রাথমিকভাবে কয়েকটি নীতি নির্ধারণ করা হয়েছিল। ফুটবল লিগ এবং এফএ থেকে লিগের বাণিজ্যিক স্বাধীনতার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ নিজস্ব সম্প্রচার স্বত্ব এবং স্পনসরশিপ চুক্তি স্বাক্ষর করার স্বাধীনতার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল।
তারপর ১৯৯২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ফুটবল লিগ থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছিল প্রথম ডিভিশনের ২২টি ক্লাব। তিন মাস পরে ২৭ মে লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে প্রিমিয়র লিগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯২ সালের ১৫ অগস্ট থেকে প্রিমিয়র লিগ শুরু হয়েছিল। প্রথমবার ২২টি ক্লাব ছিল। সেগুলি হল - আর্সেনাল, অ্যাস্টন ভিলা, ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স, চেলসি, কোভেন্ট্রি সিটি, ক্রিস্টাল প্যালেস, এভার্টন, ইপউইচ সিটি, লিডস ইউনাইটেড, লিভারপুল, ম্যাঞ্চেস্টার সিটি, ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড, মিডলসবরো, নরউইচ সিটি, নটিংহ্যাম ফরেস্ট, ওল্ডহ্যাম অ্যাথলেটিক, কুইন্সপার্ক রেঞ্জার্স, শেফিল্ড ইউনাইটেড, শেফিল্ড, সাউথহ্যাম্পটন, টটেনহ্যাম হটস্পার এবং উইলম্বডন।
যখন প্রিমিয়র লিগ তৈরি হয়েছিল, তখন থেকেই ইংল্যান্ডের সেরা লিগে দলের সংখ্যা ২০-তে বেঁধে রাখার বিষয়টি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা হয়েছিল। যাতে আন্তর্জাতিক স্তরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখা হয়। সেইমতো ১৯৯৪-৯৫ মরশুম থেকে ২০টি দল নিয়ে প্রিমিღয়র লিগ শুরু হয়। সেজন্য চারটি ক্লাবের অবনমন হয়েছিল। আর প্রিমিয়র লিগে প্রমোশন হয়েছিল মাত্র দুটি ক্লাবের। তখন থে🐬কেই ২০টি ক্লাব নিয়ে হচ্ছে প্রিমিয়র লিগ। যে লিগে খেলেছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো, ডেভিড বেকহ্যাম, জেরার্ড পিকে, জাভি অ্যালান্সোর মতো বিশ্ব ফুটবলের নক্ষত্ররা।
কীভাবে প্রিমিয়র লিগের যাত্রা শুরু হয়েছিল? নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে ইংল্যান্ডের প্রথম ডিভিশনের ক্লাবগুলি অনুভব করেছিল যে ফুটবলের আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। নতুন করে সবকিছু সাজিয়ে তুলতে হবে, যাতে ফুটবলের বিকাশ হয়। সেইমতো ১৯৯১ সালের ১৭ জুলাই একটি চুক্তি (ফাউন্ডার্স মেম্বার এগ্রিমেন্ট) স্বাক্ষর করা হয়েছিল। প্রিমিয়র লিগ শুরুর জন্য প্রাথমিকভাবে কয়েকটি নীতি নির্ধারণ করা হয়েছিল। ফুটবল লিগ এবং এফএ থেকে লিগের বাণিজ্যিক স্বাধীনতার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ নিজস্ব সম্প্রচার স্বত্ব এবং স্পনসরশিপ চুক্তি স্বাক্ষর করার স্বাধীনতার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল।
তারপর ১৯৯২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ফুটবল লিগ থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছিল প্রথম ডিভিশনের ২২টি ক্লাব। তিন মাস পরে ২৭ মে লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে প্রিমিয়র লিগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৯২ সালের ১৫ অগস্ট থেকে প্রিমিয়র লিগ শুরু হয়েছিল। প্রথমবার ২২টি ক্লাব ছিল। সেগুলি হল - আর্সেনাল, অ্যাস্টন ভিলা, ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স, চেলসি, কোভেন্ট্রি সিটি, ক্রিস্টাল প্যালেস, এভার্টন, ইপউইচ সিটি, লিডস ইউনাইটেড, লিভারপুল, ম্যাঞ্চেস্টার সিটি, ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড, মিডলসবরো, নরউইচ সিটি, নটিংহ্যাম ফরেস্ট, ওল্ডহ্যাম অ্যাথলেটিক, কুইন্সপার্ক রেঞ্জার্স, শেফিল্ড ইউনাইটেড, শেফিল্ড, সাউথহ্যাম্পটন, টটেনহ্যাম হটস্পার এবং উইলম্বডন।
যখন প্রিমিয়র লিগ তৈরি হয়েছিল, তখন থেকেই ইংল্যান্ডের সেরা লিগে দলের সংখ্যা ২০-তে বেঁধে রাখার বিষয়টি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা হয়েছিল। যাতে আন্তর্জাতিক স্তরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখা হয়। সেইমতো ১৯৯৪-৯৫ মরশুম থেকে ২০টি দল নিয়ে প্রিমিღয়র লিগ শুরু হয়। সেজন্য চারটি ক্লাবের অবনমন হয়েছিল। আর প্রিমিয়র লিগে প্রমোশন হয়েছিল মাত্র দুটি ক্লাবের। তখন থে🐬কেই ২০টি ক্লাব নিয়ে হচ্ছে প্রিমিয়র লিগ। যে লিগে খেলেছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো, ডেভিড বেকহ্যাম, জেরার্ড পিকে, জাভি অ্যালান্সোর মতো বিশ্ব ফুটবলের নক্ষত্ররা।
এমনিতে প্রিমিয়র লিগের আগে ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ফুটবলের যে সর্বোচ্চ লিগ ছিল, তা ১৮৮৮ সাল থেকে চালু হয়েছিল। পরবর্তীতে প্রিমিয়র লিগ শুরু করা হয়। আপাতত ইংল্যান্ডের প্রথম ডিভিশন হল প্রিমিয়র লিগ। দ্বিতীয় ডিভিশন হল চ্যাম্পিয়নশিপ। তৃতীয় ডিভিশন হল লিগ ওয়ান। চতুর্থ ডিভিশন হল লিগ টু। পঞ্চম ডিভিশন হল ন্যাশনাল লিগ। ষষ্ঠ ডিভিশন হল ন্যাশনাল লিগ নর্থ/সাউথ। প্রিমিয়র লিগের বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, প্রতি মরশুমে লিগ তালিকার একেবারে শেষে থাকা তিনটি দলের অবনমন হয়। ওই তিনটি দল একধাপ নেমে চ্যাম্পিয়নশিপে চলে যায়। অর্থাৎ পরবর্তী মরশুমে চ্যাম্পিয়নশিপে খেলতে হয় ওই তিনটি দলকে। ওই তিনটি দল যে চ্যাম্পিয়নশিপে নেমে যায়, সেই চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম তিনটি দল আবার পরবর্তী মরশুমের জন্য প্রিমিয়র লিগের টিকিট পায়।
আপাতত ২০টি দল থাকলেও প্রিমিয়র লিগ শুরুর সময় দলের সংখ্যা ছিল ২২ - আর্সেনাল, অ্যাস্টন ভিলা, ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স, চেলসি, কোভেন্ট্রি সিটি, ক্রিস্টাল প্যালেস, এভার্টন, ইপউইচ সিটি, লিডস ইউনাইটেড, লিভারপুল, ম্যাঞ্চেস্টার সিটি, ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড, মিডলসবরো, নরউইচ সিটি, নটিংহ্যাম ফরেস্ট, ওল্ডহ্যাম অ্যাথলেটিক, কুইন্সপার্ক রেঞ্জার্স, শেফিল্ড ইউনাইটেড, শেফিল্ড, সাউথহ্যাম্পটন, টটেনহ্যাম হটস্পার এবং উইলম্বডন। ১৯৯৪-৯৪ মরশুম থেকে দলের সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ২০। প্রত্যেক মরশুমে প্রতিটি ক্লাব মোট ৩৮টি ম্যাচ খেলে থাকে। ১৯টি থাকে হোম ম্যাচ। ১৯টি অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলে। মরশুমের শেষে যে দলের ঝুলিতে সবথেকে বেশি পয়েন্ট থাকে, সেই দল চ্যাম্পিয়ন হয়। ইউরোপের সেরা ক্লাব ফুটবলের প্রতিযোগিতা উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের টিকিট পায় প্রথম চাপে থাকা দলগুলি। সেইসঙ্গে প্রিমিয়র লিগ তালিকায় অবস্থানের ভিত্তিতে পরবর্তী মরশুমের জন্য ইউরোপা লিগের টিকিটও পায় কয়েকটি দল।
প্রিমিয়র লিগের ক্ষেত্রে বরাবরই সম্প্রচারের উপর জোর দেওয়া হয়েছে💧। বাণিজ্যিকরণের উপর বাড়তি নজর দেওয়া হয়ে থাকে। যখন প্রিমিয়র লিগ তৈরি নিয়ে আলোচনা চলছিল, তখনই ফুটবল লিগ এবং এফএ থেকে লিগের বাণিজ্যিক স্বাধীনতার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ নিজস্ব সম্প্রচার স্বত্ব এবং স্পনসরশিপ চুক্তি স্বাক্ষর করার স্বাধীনতার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। সেইমতো সম্প্রচার স্বত্ব স্বাক্ষর করা হয়ে থাকে। স্পনসরশিপের দিক থেকেও বরাবর এগিয়ে ছিল প্রিমিয়র লিগ𝔉। এমনভাবে প্রচার করা হত যে একটা সময় পর্যন্ত তো প্রিমিয়র লিগের সঙ্গে একটা স্পনসরের নাম কার্যত সমার্থক হয়ে গিয়েছিল।
আপাতত ২০টি দল থাকলেও প্রিমিয়র লিগ শুরুর সময় দলের সংখ্যা ছিল ২২ - আর্সেনাল, অ্যাস্টন ভিলা, ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স, চেলসি, কোভেন্ট্রি সিটি, ক্রিস্টাল প্যালেস, এভার্টন, ইপউইচ সিটি, লিডস ইউনাইটেড, লিভারপুল, ম্যাঞ্চেস্টার সিটি, ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড, মিডলসবরো, নরউইচ সিটি, নটিংহ্যাম ফরেস্ট, ওল্ডহ্যাম অ্যাথলেটিক, কুইন্সপার্ক রেঞ্জার্স, শেফিল্ড ইউনাইটেড, শেফিল্ড, সাউথহ্যাম্পটন, টটেনহ্যাম হটস্পার এবং উইলম্বডন। ১৯৯৪-৯৪ মরশুম থেকে দলের সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ২০। প্রত্যেক মরশুমে প্রতিটি ক্লাব মোট ৩৮টি ম্যাচ খেলে থাকে। ১৯টি থাকে হোম ম্যাচ। ১৯টি অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলে। মরশুমের শেষে যে দলের ঝুলিতে সবথেকে বেশি পয়েন্ট থাকে, সেই দল চ্যাম্পিয়ন হয়। ইউরোপের সেরা ক্লাব ফুটবলের প্রতিযোগিতা উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের টিকিট পায় প্রথম চাপে থাকা দলগুলি। সেইসঙ্গে প্রিমিয়র লিগ তালিকায় অবস্থানের ভিত্তিতে পরবর্তী মরশুমের জন্য ইউরোপা লিগের টিকিটও পায় কয়েকটি দল।
প্রিমিয়র লিগের ক্ষেত্রে বরাবরই সম্প্রচারের উপর জোর দেওয়া হয়েছে💧। বাণিজ্যিকরণের উপর বাড়তি নজর দেওয়া হয়ে থাকে। যখন প্রিমিয়র লিগ তৈরি নিয়ে আলোচনা চলছিল, তখনই ফুটবল লিগ এবং এফএ থেকে লিগের বাণিজ্যিক স্বাধীনতার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ নিজস্ব সম্প্রচার স্বত্ব এবং স্পনসরশিপ চুক্তি স্বাক্ষর করার স্বাধীনতার উপর জোর দেওয়া হয়েছিল। সেইমতো সম্প্রচার স্বত্ব স্বাক্ষর করা হয়ে থাকে। স্পনসরশিপের দিক থেকেও বরাবর এগিয়ে ছিল প্রিমিয়র লিগ𝔉। এমনভাবে প্রচার করা হত যে একটা সময় পর্যন্ত তো প্রিমিয়র লিগের সঙ্গে একটা স্পনসরের নাম কার্যত সমার্থক হয়ে গিয়েছিল।