চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে দুর্দান্ত জয় পেল ম্যাঞ্চেস্টার সিটি। ইয়ং বয়েজের বিরুদ্ধে খেলতে নামে ম্যান সিটি। আর সেই ম্যাচে তারা বিপক্ষকে হারায় ৩-০ গোলে। 🌜টানট🎃ান উত্তেজনার খেলা হয় এদিন। শুরু থেকেই দাপট দেখাতে থাকে পেপ গুয়ার্দিওয়ালার ছেলেরা। বিপক্ষকে শুরু থেকেই চাপের মধ্যে রাখে তারা। তার ফল হাতে নাতে পেয়েছেন গুয়ার্দিওয়ালার শিষ্যরা।
ম্যাচের ২৩ মিনিটের মাথায় প্রথম গোলটি আসে ম্যান সিটি থেকে। ২৩ মিনিটের মাথায় পেনাল্টি থেকে প্রথম গোলটি করে দলকে এগিয়ে দেন আর্লিং হালান্ড। শুরু হয় ম্যান সিটির যাত্রা। এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাদের। ম্যাচ যত গড়িয়েছে বিপক্ষের উপর চাপ বেড়েছে। কার্যত ল্যাজে গোবরে হয়ে যায় ইয়ং বয়েজ। কঠিন প্রতিপক্ষকে আটকাতে মরিয়া চেষ্টা তারা চালিয়ে যান। কি🉐ন্তু লাভের লাভ তারা কিছুই করতে পারেননি।
প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগে ২ গোলে এগিয়ে যায় ম্যান সিনি। প্রথমার্ধের ইনজুরি টাইমে দলের দ্বিতীয় গোলটি করেন ফিল ফোডেন। ২ 🌳গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে ম্যান সিটি। দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে ইয়ং বয়েজ। কিন্তু তারাও কিন্তু তাদের রক্তচাপ বাড়িয়ে দেন হালান্ড। ৫১ মিনিটের মাথায় নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন তিনি। এরপর আর কোনও দলই গোল করতে পারেননি। তবে জোড়া হলুদ কার্ড দ🥃েখে মাঠ ছাড়েন ইয়ং বয়েজের স্যান্দ্রো লুপার। ৫৩ মিনিটের পর থেকে ১০ জনে খেলতে হয় তাদের। ৩-০ গোলে এই ম্যাচ জিতে নেয় সিটি।
অন্যদিকে লজ্জার হারের মুখ দেখতে হল বার্সেলোনাকে। অপেক্ষাকৃত সহজ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে হারতে হল তাদের। শাকতারের বিরুদ্ধে ১-০ গোলে হারের মুখ দেไখল তারা। ম্য়াচের এ🐲কটি মাত্র গোল করেন ড্যানিলো সিকান। ৪০ মিনিটের মাথায় গোল করে দলকে এগিয়ে দেন তিনি। আর কোনও ভাবেই ম্যাচে ফিরতে পারেনি বার্সা। লজ্জার হারে স্বাভাবিক ভাবেই একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অন্য একটি ম্য♎াচে মুখোমুখি হয় মিলান এবং পিএসজি। সেই ম্যাচে ঘটে অঘটন। মিলালেন কাছে ২-১ গোলে হারতে হল পিএসজিকে। এই ম্যাচে শুরুতেই এগিয়ে যায় পিএসজি। ৯ মিনিটের মাথায় মিলানের গোল এগিয়ে যায় তারা। তবে এই আনন্দ খুব বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। ম্যাচের ১২ মিনিটের মাথায় রাফায়েল লিয়াও গোল করে সমতা ফেরান। শুরু হয় দুই দলের লড়াই। কিন্তু পর্যন্ত এগিয়ে যায় মিলান। প্রথমার্ধে ফলাফল ১-১ থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে তা পরিবর্তন হয়। ৫০ মিনিটের মাথায় অলিভার গিরাদ গোল করে ব্যবধান বাড়ান। পিএসজি আর কোনও ভাবেই কামব্যাক করতে পারেনি।
অন্য ম্যাচে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ ৬-০ গোলে জেতে সেলটিকের বিরুদ্ধে। জোড়া গোল করে গ্রিজম্যান এবং অ্যালভারো মোরাতা। এছাড়াও স্যামুয়েল ꩲলিনো এবং সউল নিগুয়েদ একটি করে গোল করেন। সেলটিকের ডাইজেন ম্যাচের ২৩ মিনিটের মাথায় লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন। স্বাভাবিক ভাবেই একপেশে লড়াই দেখা যায় এদিন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।