🤡 খাতাই খুলতে পারলেন না ৯ জন ব্যাটার। মাত্র ২ জন কোনও রকমে নিজেদের নামের পাশে নামমাত্র রান সংখ্যা বসিয়ে নিতে সক্ষম হন। প্রতিপক্ষের বোলাররা একটাই নিয়ন্ত্রিত বোলিং করেন যে, অতিরিক্ত হিসেবেও কোনও রান যোগ হয়নি দলের খাতায়। সব মিলিয়ে বিজয় মার্চেন্ট ট্রফিতে অত্যন্ত লজ্জাজনক নজির গড়ে বসে সিকিম।
༺মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে বিজয় মার্চেন্ট ট্রফির দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ৬ রানে অল-আউট হয়ে যায় সিকিম। উইকেটকিপার অবনীশ দলের হয়ে সব থেকে বেশি চার রান করেন। ১৬টি বল খেলে তিনি দলের হয়ে একমাত্র বাউন্ডারিটি মারেন। এছাড়া ৯ বলে ২ রান করেন অক্ষদ। ৭ জন ব্যাটার শূন্য রানে আউট হন। ইনজামামুল ০ রানে অপরাজিত থাকেন। চোট থাকায় ব্যাট করতে নামেননি প্রবীণ।
꧅সিকিমের দ্বিতীয় ইনিংস স্থায়ী হয় ৯.৩ ওভার। ৫ ওভার বল করে ১ রানের বিনিময়ে ৫টি উইকেট নেন মধ্যপ্রদেশের গিররাজ শর্মা। আলিফ হাসান ৪.৩ ওভার বল করে ৫ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট দখল করেন। মধ্যপ্রদেশ এক ইনিংস ও ৩৬৫ রানের বিশাল ব্যবধানে ম্যাচ জেতে।
﷽আরও পড়ুন:- IND vs BAN: কিংবদন্তি ব্র্যাডম্যানকে টপকে টেস্ট ক্রিকেটের অভিজাত তালিকায় পূজারা
💟টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নামে মধ্যপ্রদেশ। তারা নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৮ উইকেটে ৪১৪ রান তুলে ব্যাট ছেড়ে দেয়। ১৭০ রান করেন ক্যাপ্টেন মানাল চৌহান। ১০৭ বলের ইনিংসে তিনি ২৩টি চার ও ৭টি ছক্কা মারেন। এছাড়া প্রতীক শুক্লা ৮৬, আরিয়ান ৪৩, হর্ষিত যাদব ৪৩ ও স্পর্শ ২৮ রান করেন। ৮৭ রানে ৪টি উইকেট নেন অক্ষদ। ১১৪ রান খরচ করে ৩টি উইকেট নেন রোহিত।
🌳জবাবে ব্যাট করতে নেমে সিকিম তাদের প্রথম ইনিংসে ১৩ ওভারে ৪৩ রান করে অল-আউট হয়। দলের হয়ে সব থেকে বেশি ২৫ রান করেন করণ। তিনি ৩টি চার মারেন। বাকিরা কেউই ২ অঙ্কের রানে পৌঁছতে পারেননি। রোহিত ৪, অবনীশ ২, উগেন ২ ও ওম আনন্দ ৭ রান করেন। খাতা খুলতে পারেননি চারজন ব্যাটার। প্রথম ইনিংসেও ব্যাট করতে নামেননি প্রবীণ।
൩প্রথম ইনিংসে মধ্যপ্রদেশের হয়ে ৭ ওভার বল করে ২০ রানের বিনিময়ে ৫টি উইকেট নেন আদিত্য ভান্ডারি। ৬ ওভার বল করে ২১ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নেন আয়াম সরদনা। দুই ইনিংস মিলিয়ে সিকিম মোটে ৬টি বাউন্ডারি মারে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।