নব্বইয়ের দশকে পꦯাকিস্তানের পেস বোলারদের কারণে 🌜ক্রিজে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যাটসম্যানদের পা কাঁপত। এই শক্তিশালী বোলিং অর্ডারের কারণে পাকিস্তান ১৯৯২ সালে ক্রিকেটের মহাকুম্ভ, অর্থাৎ বিশ্বকাপ জিতেছিল। পাকিস্তানের এই মারাত্মক আর্টিলারির সবচেয়ে সফল অস্ত্র ছিলেন ওয়াসিম আক্রম। যিনি ১০ ম্যাচে ১৮ ব্যাটসম্যানকে নিজের শিকারে পরিণত করেছিলেন এবং পাকিস্তানের জয় নিশ্চিত করতে বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন। এই জয়ের ফলে পাকিস্তান নতুন নায়ক পেয়েছিল। সেই নায়কের নাম ছিল ইমরান খান, যিনি পাকিস্তানের সেই বিশ্বজয়ী দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং সেই ঐতিহ্যের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন।
আরও পড়ুন… ‘ICC-র কী লাভ? এশিয়া কাপ বাতিল করুন,’ জয় শাহের মন্তব্যে মিয়াঁদাদের ඣঅবাস্তব প্রতিক্রিয়া
যদিও ওয়াকার ইউনিস শুধুমাত্র ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক করেছিলেন, কিন্তু একটি ইনজুরি তাঁকে বিশ্বজয়ী দলের অংশ হতে বাধা দিয়ে ছিল। এই টু💧র্নামেন্টে অংশ নিতে পারেননি তিনি। তবে ততক্ষণে ওয়াসিমের সঙ্গে এমন জুটি বেঁধেছেন, যা শীতেও ব্যাটসম্যানদের কপালে ঘাম এনে দিয়েছে। ৮৭টি টেস্ট ও ২৬২টি ওয়ানডে খেলা ওয়াকার একটি স্পোর্টস চ্যানেলের সঙ্গে কথোপকথনে একটি ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে দলের নায়ক ইমরানের সঙ্গে তাঁর প্রথম সাক্ষাতের কাহিনী বর্ণনা করেছেন। ওয়াকার বলেছেন যে তিনি মাত্র ৬-৭ টি প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলেছিলেন, যখন তিনি প্রথমবার𒁏ের মতো ইমরানের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। ইমরান তাঁর বোলিং কৌশলে দারুণ মুগ্ধ হয়েছিলেন।
আরও পড়ুন… ভয়ঙ্কর বাস♕ দুর্ঘটনা! আক্র⛦ান্ত মহিলা ক্রিকেট দলের বাস, আহত ৪ খেলোয়াড় সহ কোচ
ওয়াকার ইউনিস বলেন, ‘ইমরান ভাইয়ের সঙ্গে আমার দেখা খুবই বিশ্রী ছিল। আজও আমি সেটা নিয়ে ভাবি, সেই সাক্ষাতের কথা মনে পড়লে আজও আমার মন খারাপ হয়ে যায়। সেই মিটিং-এর আগে আমি মাত্র ৬-৭টি প্রথম শ্রেণীর🥂 ম্যাচ খে🐼লেছিলাম এবং অনূর্ধ্ব-১৯ জাতীয় দলেরও অংশ ছিলাম। আমিও জাতীয় দলের জন্য নির্বাচিত ২২ জনের একজন ছিলাম এবং সেখানেই ওয়াসিম ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। তখন পাকিস্তানের কিট পরার দরকার ছিল না। ইমরান ভাই অসুস্থ, তাই ওখানে আসছিলেন না তাই খেলার সুযোগ পেলাম। তিনি আমাকে টিভিতে দেখেছিলেন এবং পরের দিন তিনি মাঠে আসেন।’
ওয়াকার আরও ব্যাখ্যা করে বলেন, ‘যে দিন তিনি এসেছিলেন, সেদিনই প্রথমবার আমাকে নেটে দেখেছিলেন। তিনি আমার কাছে এসে আমার কাঁধে হাত রেখে বললেন- যাও লাগেজ গুছিয়ে নাও, তুমি শারজাতে যাচ্ছ। ইমরান খান এই প্রথম কথাগুলো আমাকে বলেছিলেন। আমি জানি না তিনি নির্বাচকদের সঙ্গে কথা বলেছেন কি না। কিন্তু এই ছিল তার প্রথম কথা এবং আমি অনুভব করলাম যে আমার পায়ের মাটি সরে গেছিল।’ পাকিস্তান, ভারত ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকꦉার চ্যা🌃ম্পিয়ন্স ট্রফি ত্রিদেশীয় সিরিজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল শারজাহাতে। এই টুর্নামেন্টে অভিষেক হয় ওয়াকার ইউনিসের। এই সময়ে টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচে ভারতকে হারিয়েছিল পাকিস্তান দল।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।