অনিয়ন্ত্রিত বোলিং, টপ-অর্ডারের ব্যাটিংয়ের জেরে ভারতকে হারতে হয়েছে। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১৬ রানে হেরে গিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। তারইমধ্যে উজ্জ্বল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন সূর্যকুমার যাদব এবং অক্ষর প্যাটেল। একাধিক দলগত নজির গড়েছেন তাঁরা। সেইসঙ্গে ব্যক্তিগত রেকর্ডও গড়েছেন ব♍াঁ-হাতি ব্যাটার অক্ষর।
টি-টোয়েন্টি পঞ্চম উইকেট হারানোর পর সর্বোচ্চ রান যোগ ভারতের
১) ভারত বনাম শ্রীলঙ্কা: ১৩৩ রান, পুণে, ২০২৩ সাল। বৃহস্পতিবার ৫৭ রানে পাঁচ উইকেট পড়ে গিয়েছিল ভারতের। স🔥েখান থেকে নির্ধারিত ২০ ওভারে আট উইকেটে♎ ১৯০ রান তোলে টিম ইন্ডিয়া। তবে তাতেও জয় আসেনি।
২) নিউজিল্যান্ড বনাম ভারত: ১০১ রান, ক্র𓂃াইস্টচার্চ, ২০০৯ সাল। ৬১ রানে পাঁচ উইকেট পড়ে গিয়েছিল ভারতের। সেখান থেকে নির্ধারিত ২০ ওভারে আট উইকেটে ১৬২ রান তুলেছিল। তবে সহজেই জিতে গিয়েছিলেন কিউয়িরা।
৩) অস্ট্রেলিয়া বনাম ভারত: ৯৮ রান, ব্রিজটাউন, ২০১০ সাল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাত্র ৩৭ রানে পাঁট উইকেট পড়ে গিয়েছিল ভারতের। যা✨ ৫০ রানে সাত উইকেটে পরিণত হয়েছিল। একা লড়াই করেছিলেন রোহিত শর্মা (৪৬ বলে অপরাজিত ৭৯ রান)। শেষপর্যন্ত ১৩৫ রানে অল-আউট হয়ে গিয়েছিল ভারত। বড় জয় পেয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
৪) ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা: ৯২ রান, ইন্দোর, ২০২২ সাল। ৮৬ রানে পাঁচ উইকেট পড়ে গিয়েছিল ভারতের। তারপর🧸 ১৭৮ রানে অল-আউট হয়ে গিয়েছিল। তারপরꦓও হেরে গিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
ষষ্ঠ বা তার পরের উইকেটে ভারতের সর্বোচ্চ পার্টনারশিপ
১) সূর্যকুমার যাদব ꦗএবং অক্ষর প্যাটেল: ৯১ রা🅰ন, বনাম শ্রীলঙ্কা, ২০২৩ সাল।
২) বিরꦜাট কোহলি এবং হার্দিক পান্ডিয়া: ৭০ রান, বনাম ইংল্যান্ড, ২০২১ সাল।
৩) দীপক হুডা এবং অক্ষর প্যাটেল: অপরাজিত ৬৮ রান, বনাম শ্রীলঙ্কা, ২০২৩ 🗹সাল (অর্থাৎ চলতি সিরিজেই ꦺহয়েছে)।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।