অনেক সময় না জেনে বুঝে রান্নাঘরে এমন কিছু জিনিস রাখা হয়, যা ঘরে নেতিবাচক শক্তির সঞ্চালনকে উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়িয়ে দেয়। বাস্তুশাস্ত্রে রান্নাঘর সম্পর্কিত অনেক নিয়মের কথা বলা হয়েছে। রান্নাঘরের নেতিবাচক শক্তি পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে। সেই সঙ্গে রান্না🌄ঘরে পজিটিভ এনার্জি থাকলে বাড়িতেও সুখ ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে জেনে নেওয়া যাক রান্নাঘরে কোন জিনিস রাখা উচিত ও কোন জি🌱নিস রাখা উচিত নয়-
কাঁটাযুক্ত গাছ: শুকিয়ে যাওয়া গাছ রান্নাঘরে রাখা শুভ বলে মনে করা হয় না। সেই সঙ্গে রান্নাঘরের কোনও কোণে শুকনো কাঁটাযুক্ত গাছও রাখা উচি🌳ত নয়। এর ফলে ঘরে ꦫনেতিবাচক শক্তি প্রবেশ করে।
ভাঙা পাত্র: ভাঙা বা ফাটা পাত্র রান্নাঘরে রাখা উচিত নয়। রান্নাঘরে ভাঙা পাত্র রাখবেন না, এই বাসন ঘরে নেতিবাচক শক্তি বাড়াতে পারে🍸।
আরও পড়ুন: বিশ্বকর্মা পুজো ২০২৪র পর পরই সেপ্টেম্বরে চন্দ্রগ্রহণ! তারিখ, তিথি🐻, সময়কাল রইল
ছেঁড়া ছবি: 🃏বেশিরভাগ মানুষ তাঁদের রান্নাঘরের নান্দনিক সৌন্দর্য্যর জন্য দেওয়ালে ছবি ঝুলিয়ে রাখে। কিন্তু সেই ছবি যদি হয় ভাঙা বা ছেঁড়া তবে তা একেবারেই রান্নাঘরে রাখা উচিত নয়। এতে পরিবারে বিবাদের পরিবেশ তৈরি হয়।
ভাঙা কাঁচ: ভাঙা কাঁচ বা ভাঙা আয়না রান্নাঘরের কোনও কোণ🌟ে রাখা বা দেওয়ালে লাগানো উচিত নয়। ভাঙা কাচ নেতিবাচক শক্তির কেন্দ্রে পরিণত হয়। তাছাড়াও রান্নাঘরে আয়না রাখাও শুভ বলে মনে করা হয় না।
নোংরা পুরানো মপ: অনেক সময় তাড়াহুড়োয় বা অলসতার কারণে মানুষ নোংরা, ছেঁড়া কাপড় রান্নাঘর মোছার 💃জন্💝য রেখে দেন। আপনার এই ভুলটি বাস্তু দোষের পাশাপাশি নেতিবাচক শক্তির বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। তাই রান্নাঘরে পুরনো বা নোংরা কাপড় রাখবেন না।
আরও পড়ুন: বাড🐻়ির এই দিকে প্রদ♉ীপ জ্বালান? চরম বিপদ নেমে আসতে পারে পরিবারের উপর
ওষুধ: রান্নাঘরে ওষুধ রাখলে নেতিবাচক শক্তি বেড়ে যায়। এর ফলে পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।✃ তাই রা😼ন্নাঘরে ওষুধ রাখবেন না।
দাবিত্যাগ: এই নিব🎃ন্ধে দেওয়া কোনও তথ্যের যথার্থতা বা নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করা হচ্ছে না। এই তথ্যগুলি জ্যোতিষী, পঞ্জিকা, বিশ্বাস বা ধর্মীয় শাস্ত্রের মতো বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং আপনাদের সামনে তুলে ধরা হয়েছে। আমাদের ℱউদ্দেশ্য শুধুমাত্র তথ্য প্রদান করা। এর জন্য হিন্দুস্থান টাইমস বাংলা কোনও ভাবেই দায়বদ্ধ নয়। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।