এবার থানার ভিতরে নাবালককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। ঘটনা বীরভূমের লাভপুর থানার। সেখানে টুটুল বাগদি নামে এক কিশোরকে মারধর করে পুলিশ মূত্রনালি ফাটিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ। যার জেরে হাসপাতালে ভর্তি করতে হ⛦য়েছে ওই কিশোরকে। যদিও পুলিশের দাবি, মারধরের অভিযোগ ভিত্তিহীন। মুচলেকা লিখিয়ে ওই কিশোরকে মুক্তি দিয়েছে পুলিশ।
আরও পড়ুন - হাসপাতাল থেকে জেলে ফᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚিরেছেন জ্যোতিপ্রিয়, ভার্চুয়ালি হাজির আদালতের শুনানিতে
পড়তে থাকুন - বেলডাঙা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সংযত থাকতে বলল HC, BJP-র দাবি - ৪ জেলায় বন্𓂃ধ নেট
পরিবারের দাবি, টুটুলের বাবার একটি টোটো রয়েছে। সঙ্গে বেলুন বিক্রি করেন তিনি। ঘটনার দিন বেলুন বিক্রি করতে বেরিয়েছিলেন ভদ্রলোক। সেই সুযোগে টোটো নিয়ে বেরিয়ে যায় ছেলে। আমোদপুর থেকে তার টোটোয় কয়েকজন যাত্রী ওঠে। কিছুক্ষণ পর লাভপুর থানার পুলিশ যা🅰ত্রীসমেত টোটোটিকে আটক করে। এর পর তাদের নিয়ে যাওয়া হয় থানায়। অভিযোগ, থানায় বাকিদের ছেড়ে দিলেও টুটুলকে ব্যাপক মারধর করে পুলিশ। তাকে মাটিতে ফেলে লাথি ঘুসি মারা হয়। এমনকী মারধরের কথা বাইরে জানালে জেল খাটানোর হুমকি দেওয়া হয় কিশোরকে। খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা থানায় গিয়ে মুচলেকা দিয়ে ছেলেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন।
টুটুলের বাবা গোষ্ঠগোপাল বাগদির দাবি, পুলিশ ছেলেকে এমন মেরেছে যে বাড়িতে আনার পর আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে ও। মূত্রের সঙ্গে রক্ত বের𝔉োতে থাকে। এর পর বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় কিশোরকে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পুলিশের মারে তার মূত্রনালি ফেটে গিয়েছে।
আরও পড়ুন - ‘হিন্দুদের উপর অত্যাচার নিয়ে নীরব মমতা!’ পুলিশের র𒁏দবদল নিয়ে বিস্ফোরক সুকান্ত
তবে কিশোরকে মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছে পুলিশ। তাদের দাবি, টোটোয় যারা ছিল তারা সবাই নকল সোনার কয়েন দেখিয়ে প্রতারণা চক্রে যুক্ত। সম্ভবত কিশোরের সঙ্গেও ওই চক্রের যোগ রয়েছে। তাই তাকে আটক করে থানায় আনা হয়♔েছিল। পরিবারের লোকেরা এলে মুচলেক⛄া লিখিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।