ফের নতুন স্বপ্নে বুক বাঁধছে শালবনি। এবার জিন্দালদের বিদ্যুৎ কেন্দ্র। 🎐পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে জিন্দলরা। সম্প্রতি বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের মঞ্চ থেকেই এনিয়ে ঘোষণা করেছিলেন জিন্দল গোষ্ঠীর কর্ণধার সজ্জন জি𒀰ন্দল। নিজেদের অধিগ্রহণ করা জমিতেই এই বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে তোলা হবে।
কী ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র হবে শালবনিতে?
এখানে প্রাথমিকভাবে ৮০০ মেগাওয়াটের দুটি ইউনিট𓆏 স্থাপন করা হবে꧑। এর মাধ্যমে সব মিলিয়ে ১৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। পরবর্তী সময়ে সেই বিদ্যুৎকেন্দ্রের ক্ষমতা কিছুটা বাড়িয়ে ৩২০০ মেগাওয়াট করা হতে পারে।
এর আগে কথা ছিল ইস্পাত কারখানা হবে। কিন্তু সেটা বাস্তবে🌳 রূপ পায়নি। তবে সিমেন্ট কারখানা হয়েছে। এবার বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরির প্রস্তাব।
তবে এজন্য় আলাদা করে আর জমি অধিগ্রহণ করার ব্যাপার নেই। কারণ আগে থেকেই জমি অধিগ্রহণ করা আছে। তারই একটা অংশ বর্তমানে সিমেন্ট কারখানা রয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় সাড়ে চার হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করা রয়েছে। সিমেন্ট কারখানা তৈরির পরেও প্রায় ১৫০০ একর জমি পড়ে🔯 রয়েছে। সেখানেই হবে বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
এদিকে জিন্দলদের এই প্রস্তাবিত বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে 🌼কিছুটা আশা নিরাশার দোলাচলে রয়েছেন সাধারণ বাসিন্দারা। কারণটা হল তাঁদের অতীত অভিজ্ঞতা। এদিকে এই নতুন প্রকল্পে অন্তত ২৫০-৩০০ জনের কাজের সুযোগ হতে পারে। সেই সঙ্গে অন্তত ১২০০ জন পরোক্ষে উপকৃত হতে পারেন। কিন্তু সবটাই নির্ভর করছে কতটা কাজ হয় তার উপর।
২০০৮ সালে এখানে ইস্পাত কারখানার শিলান্যাস হয়েছিল। পরে ২০১৮ সালে সেখানে সিমেন্ট উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি হয়েছিল। কিন্তু কোথাও শিল্পকেন্দ্র মানেই সেখানে নতুন আশায় বুক বাঁধেন সাধারণ মানুষ। আগামী দিনে এখানে বিদ্যুৎౠ কেন্দ্র হলে কাজের সুযোগ বাড়তে পারে। তবে শেষ পর্যন্ত কবে এখানে বিদ্যুৎকেন্দ্র হবে, কবে এখানে কাজের সুযোগ আসবে তা নিয়ে কিছুটা সংশয় তো থাকেই। সেই সংশয় রয়েছে শালবনির সাধারণ মানুষের মধ্য়ে। এর আগে ইস্পাত কারখানা হবে বলে হয়নি। শেষ পরꩲ্যন্ত এবার কবে বিদ্যুৎ প্রকল্প হবে সেটাই এখন দেখার।
তবে সেই ไবাম আমল থেকেই শালবনিতে বিনিয়োগ, শালবনিতে শিল্প সম্ভাবনা নিয়ে নানা আশার কথা শোনা যায়। এবার শ𝓀ালবনিতে বিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরির উদ্যোগ। নতুন আশায় বুক বাঁধছে শালবনির স্থানীয় বাসিন্দারা।