অখিল গিরিকে ইস্তফা দিতে হয়েছিল কারামন্ত্রীর পদ থেকে। এখন সেই পদের দায়িত্বে এলেন মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা। 🌃ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সঙ্গে এবার থেকে কারা দফতরের দায়িত্বও সামলাবেন তিনি। আজ, বুধবার নবান্নের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এই কথা জানানো হয়েছে। সুতরাং বীরভূমের উপরই ভরসা রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্ব মেদিনীপুরের উপর রাখলেন না আস্থা। অখিল গিরির অভব্য আচরণেꦉর জন্য রাজ্য সরকারের ভাবমূর্তি খারাপ হয়েছিল। চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়িতে হানা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সংস্থা। কিন্তু তাতে বিশেষ লাভ হয়নি।
এদিকে বন দফতরের এক মহিলা অফিসারকে দেখে নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন প্রাক্তন কারামন্ত্রী অখিল গিরি। তা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। রাজ্যের মন্ত্রীর পদ থেকে তাঁকে ইস্তফা দিতে হয়েছিল নবান্নের নির্দেশে। তারপর থেকে নানা গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছিল। উত্তম বারিককে কারামন্ত্রী করা হতে পারে বলে চলছিল জল্পনা। কে হবেন নতুন কারামন্ত্রী।🅘 অবশেষে আজ💙 সেই নাম সামনে চলে এল। পশ্চিমবঙ্গের নতুন কারা মন্ত্রী হলেন চন্দ্রনাথ সিনহা। চন্দ্রনাথ সিনহার ভাবমূর্তি স্বচ্ছ। জেলায় বিশেষ পরিচিতি আছে। তাছাড়া মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ রয়েছে।
আরও পড়ুন: বগটুই গণহত্যা কা⭕ণ্ডে ঘুরল মোড়, অভিযুক্তদের আদালতে চিনতে পারলেন না স্বজনহারারা
অন্যদিকে এবার লোকসভা নির্🧸বাচনে পূর্ব মেদিনীপুর থেকে দুটি আসনই বিজেপির ঝুলিতে গিয়েছে। তমলুক এবং কাঁথি দুটি আসনের একটিও পায়নি তৃণমূল কংগ্রেস। সেখানে বোলপুর এবং বীরভূম দুটি আসনই পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। কেষ্টর জেলার নেতাকেই তাই বাড়তি দায়িত্ব দেওয়া হল বলে মনে করছেন অনেকে। অখিল গিরির আচরণ দেখে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূলের সর্বভারতীয়💖 সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই তাঁকে সরে যেতে হয়। আর সেখানে চলে এলেন চন্দ্রনাথ সিনহা।