অগ্নিকাণ্ডের জেরে কয়েক মাস আগে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল অ্যাক্রোপলিস মল। প্রায় ৫০ দিনের মতো বন্ধ থাকার পর অবশেষে অগস্ট মাসে ফের চালু হয়েছিল শপিংমলটি। তবে এর কয়েক মাস যেতে না যেতেই ফের আগুন লাগল অ্যাক্রোপলিস মলে। জানা গিয়েছে, আজ শপিং মলের ফুড কোর্টের একটি দোকানে আগুন লাগার ঘটনাটি ঘটে। পরে রান্নার জায়গা থেকে আগুন কিছুটা ছড়িয়ে পড়ে। যদিও এবার কিছু ক্ষণের চেষ্টাতেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। রিপোর্ট অনুযায়ী, সোমবার সকাল ১১টা নাগাদ এই আগুন লেগেছিল। মলের অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থার মাধ্যমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে কী ভাবে আগুন লাগল তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে শপিং মল কর্পক্ষের দাবি, রান্নার সময় তেল লিক করার জেরে আগুন লাগে। তবে ঘটনায় হতাহতের কোনও ঘটনা ঘটেনি। (আরও পড়ুন: যুবকের মৃত্যুতে রহস্য! ৫ পুলিশকﷺর্মী আক্রান্ত জনতার হাতে, পালটা লাঠিচার্জ, আটক ৮)
আরও পড়ুন: চলছে আরজি কর মꦯামলার শু🔥নানি, সঞ্জয়ের পক্ষে কি কেউ সাক্ষ্য দিল?
উল্লেখ্য, পাঁচ মাস আগেও অ্যাক্রোপলিস মলে আগুন লেগেছিল। সেই সময় শপিং মলের অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা প্রশ্নের মুখে পড়েছিল। পরে গত ৫ জুলাই দমকল দফতরের আধিকারিকরা গোটা মল ঘুরে দেখেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ২৯শে জুলাই ফের শপিংমলটি খোলার অনুম মেলে। সেই মতো অগস্ট মাসে ফের চালু হয় অ্যাক্রোপলিস মল। আর নভেম্বরেই ফের সেই শপিংমলে আগুন। এর আগেরবার শপিংমলটি বন্ধ থাকার জেরে প্রায় ৭০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছিল বলে দাবি করা হয়েছিল রিপোর্টে। (আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে যে সুরতহ🅷াল নিয়ে 'বিতর্ক𒉰', আজ ডাকা হবে সেই ইনকোয়েস্টের সাক্ষীদের)
আরও পড়ুন: মুর্শিদাবꦍাদ জুড়ে মঙ্গলবার পর্যন্ত বন্ধ ইন্টারনেট, এখন বেলডাঙার পরিস্থি൩তি কেমন?
এদিকে কসবার এই শপিংমলের মালিক মার্লিন গ্রুপ সম্প্রতি ঘোষণা করেছিল, আগামী ৭ থেকে ৮ বছরে রাজ্যে ১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। এর মধ্যে দক্ষিণ কল൲কাতার বেহালায় এবং উত্তর কলকাতায় বিটি রোডের ধারে একটি করে অ্যাক্রোপলিস মল তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছিলেন সংস্থার প্রধান সুশীল মোহতা এবং এমডি সাকেত মোহতা। সাকেত মোহতা জানান, দক্ষিণ কলকাতার বেহালায় এবং উত্তর কলকাতায় বিটি রোডের ধারে একটি করে অ্যাক্রোপলি👍স মল তৈরি করার পরিকল্পনা রয়েছে মার্লিন গোষ্ঠীর। এছাড়া সোদপুরে একটি হেল্থসিটি তৈরি করার পরিকল্পনা করছে মার্লিন গোষ্ঠী। সেখানে একটি মাল্টিস্পেশলিটি হাসপাতাল সহ গোটা একটা টাউনশিপ হবে। রিপোর্ট অনুযায়ী, টাউনশিপ ডেভেলপমেন্টের পাশাপাশি রেসিডেনশিয়াল এবং কমার্শিয়াল রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করবে মার্লিন গোষ্ঠী। এছাড়াও রিটেল, হোটেল ব্যবসা এবং স্বাস্থ্য ক্ষেত্রেও বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে মার্লিন গোষ্ঠীর।