আরজিকর কাণ্ডের প্রতিবাদে এবার জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রতিনিধিরা কলকাতায় এলেন। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে তাঁরা সরাসরি লালবাজারে আসছেন। তাঁরা পুলিশ পদস্থ কর্তাদের সঙ্🍌গে বৈঠকে বসবেন। অন্যদিকে এই ঘটনায় চারজনকে জেরার জন্য ল🅷ালবাজারে ডেকে পাঠানো হয়।
জাতীয় মহিলা কমিশনের প্রতিনিধিরা লালবাজারে যাচ্ছেন। তাঁরা আরজিকরে যেতে পারেন। সেই সঙ্গে তাঁরা ওই মৃত মহিলা চিকিৎসকের বাড়িতেও যেতে পারেন।মহিলা কমিশনের সদস্যা ডেলিনা খণ্ডুপ সংবাদমাধ্যমে বলেন, কাল পর্যন্ত আমরা থাকতে পারি। পুলিশের সঙ্গে আমরা কথা বলব। আমরা যেখানে ঘটনা হয়েছে সেখানেও যেতে পারি। তবে তারপর আমরা প্রয়োজন♍ে এখানে আরও বেশিদিন থাকতে পারি।
এদিকে আরজিকর কাণ্ডের ঢেউ কার্যত আছড়ে পড়েছে গোটা দেশ জুড়ে। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এনিয়ে চিকিৎসকরা গর্জে উঠেছেন। প্রশ্ন উঠছে আরজিকরের মꦏতো নামী হাসপাতালের ভেতর একজন মহিলা চিকিৎসককে এভাবে ধর্ষণ করা খুন করার ঘটন𒅌া কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না চিকিৎসকরা।
তিনি ছিলেন একজন মেধাবী ছাত্রী। মহিলা চিকিৎসক। রোগীদের সেবা করার কাজে নিয়োজিত তিনি। টানা ডিউটির পরে তিনি কিছুটা বিশ্রাম নি⛄তে সেমিনার হলে গিয়েছিলেন। সেখানেই খুন করা হয়েছে তাঁকে। তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে। পুলিশ এই ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করেছে। তবে আন্দোলনকারীদের দাবি, এই ঘটনা একার পক্ষে ঘটানো সম্ভব নয়। ওই ঘটনায় একাধিক জন জড়িত থাকতে পারে।
এদিকে এবার প্রশ্ন উঠছে তবে কি আরজিকর কাণ্ডে পুলিশ কাউকে আড়াল করার চেষ্🐽টা করছে? কোনও প্রভাবশালী কাউক🐈ে আড়াল করার চেষ্টা করা হচ্ছে? অনেক প্রশ্ন। কিছুতেই সেই প্রশ্নের মিলছে না।
এসবের মধ্য়েই একাধিক ভাইরাল অডিয়ো সামনে আসছে। সেখা𝓀নে এমন অন🔜েক ইঙ্গিত সামনে আসছে যাতে বোঝা যাচ্ছে এই ঘটনার পেছনে অনেক লম্বা হাত ছিল? একা অভিযুক্ত সঞ্জয়ের পক্ষে এই ঘটনা করা সম্ভব নয়।
এদিকে বাংলার মুখ্য়মন্ত্রীও কার্যত পুলিশকে এই তদন্তের জন্য রবিবার পর্যন্ত ডেডলাইন দিয়ে দিয়েছেন। মমতা বলেন, ওখানে নার্সরা ছিল🍸েন। ওদের সিকিউরিটি ছিল। কী করে এই ঘটনা হল বুঝতে ꦐপারছি না। বাবা মা বলছে ওদের ভেতরে কেউ ছিল। ভেতরের কেউ যদি থাকে, যিনি ফোন করেছিলেন প্রথম ওর পরিবারকে তাকে ডেকেও পুলিশ কথা বলবে।