আগামী ৭ মে তৃতীয় দফার লোকসভা নির🎃্বাচন। আর তার ৪৮ ঘণ্টা আগে আবার রাজ্যের আরও একটি থানার আইসিকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। এবার মালদা জেলার হবিবপুর থানার আইসি’কে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে খবর। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, লোকসভা নির্বাচনের কাজে এই আইসিকে আর ব্যবহার করা যাবে না। সুতরাং নয়া আইসি এখানে আসবেন। তবে আগামী ৭ মে ভোট রয়েছে মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, মুর্শিদাবাদ ও জঙ্গিপুরে। তার আগে আইসি বদলের ঘটনায় জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন এমন নানা পদ থেকে অফিসারদের সরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় ক্ষুব্ধ তৃণমূল কংগ্রেস। তাই কদিন আগ🧸ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলতে শোনা গিয়েছিল, মাত্র তিন ঘণ্টার নোটিশে যদি দু’বার রাজ্যের ডিজি পরিবর্তন হতে পারে, তাহলে এত বড় অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও কেন এনআইএ’র ডিরেক্টর বদল হবে না? যদিও তার পরে নির্বাচন কমিশনের তেমন কোনও পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যায়নি। শনিবার ভগবানগোলা বিধানসভার অন্তর্গত রানিতলার ওসিকে সরিয়ে দেয় নির্বাচন কমিশন। তার আগের দিন শুক্রবার দক্ষিণ কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত আনন্দপুর এবং ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ডায়মন্ড হারবার থানার ওসিকেও সরিয়ে দেয় নির্বাচন কমিশন।
আরও পড়ুন: ‘অনেক লোককে আজকাল কেনা–বেচা যায়’, সন্দেশখালির ভিডিয়ো ফাঁ🦂স 🐻নিয়ে মন্তব্য দিলীপের
এদিকে এই পরিবর্তন করে নির্বাচন অবাধ, সুষ্টু এবং শান্তিপূ🍸র্ণ করতে চায় নির্বাচন কমিশন। তবে কোচবিহারে দেখা গিয়েছিল, ভোটের দিন চরম উত্তেজনা। শাসক এবং বিরোধীর হাতাহাতি। তাতে এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়। একাধিক অভিযোগ জমা পড়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে। আর সূত্রের খবর, হবিবপুর থানার আইসির দায়িত্ব কাকে দেওয়া হবে সেটা এখনও ঠিক হয়নি। রাজ্য সরকারকে তিনজন অফিসারের নাম পাঠাতে বলা হয়েছে। হবিবপুর থানার আইসিকেꦑ ইতিমধ্যেই পুলিশ হেড কোয়ার্টারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, তাঁকে ভোটের কোনও কাজে যুক্ত রাখা যাবে না।