সারেগামাপা-র হাত ধরেই লাইমলাইটে উঠে এসেছিলেন রাহুল দত্ত। ২০১৭-১৮ সিজনে জি বাংলার এই গানের রিয়ালিটি শো-এর অংশ ছিলেন রাহুল। তার আগে সারেগামাপা লিটল চ্যাম্পসের বিজয়ীও হয়েছেন রাহুল। এক কথায় সারেগামাপা পরিবারের সঙ্গে রাহুলের সম্পর্ক প্রায় দেড় দশক পুরোনো। এখন বাংলা গানের জগতের পরিচিত নাম রাহুল। শুধু গান নয়, তাঁর প্রেম নিয়েও চর্চা বিস্তর। আরও পড়ুন-দ্বিতীয়বার�� প্রেম ভাঙল! শরীরে খোদাই ক🉐রা প্রেমিকের নাম চিরতরে মুছলেন শার্লি
অঙ্কিতা ভট্টাচার্যের সঙ্গে ব্রেকআপ হোক বা অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী শ্রীতমা বৈদ্যর সঙ্গে প্রেম, আলোচনার কেন্দ্রে থাকেন সঙ্গীতশিল্পী।ꦜ চলতি সপ্তাহে সারেগামাপা-র মঞ্চে ফিরলেন রাহুল। শনিবারের এপিসোডে অতিথি শিল্পী হিসাবে হাজির হয়েছিলেন গায়ক। প্রতিযোগী যুগল কিশোরের সঙ্গ দেন তিনি। অসমের ছেলে যুগলের সঙ্গে গলা মিলিয়ে গাইলেন ‘বত্তমিজ দিল’। প্রতিবারের মতো এবারও রাহুলের কণ্ঠে মুগ্ধ বিচারকরা।
পারফরম্যান্স শেষে রাহুলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ইমন চক্রবর্তী। তরুণ শিল্পীকে বাহবা জানিয়ে ইমন বলেন, ‘রাহু♊ল সারেগামাপা কম্লিট করল, নিজে গান বানাল, সেটা সাহস করে নিজের গান ইউটিউবে দিল। এখন ও একটা ইয়ুথ আইকন হয়ে গেছে। এখন ও নিজের গান, নিজের বেসিক গান মঞ্চে গায়। সেটা হাজার হাজার মানুষ গায়, এর থেকে বড় অ্যাচিভমেন্ট একজন আর্টিস্টের জন্য আর হতে পারে না’।
ইমনের কথা শুনে ইমোশন্যাল রাহুল। নিজের ফেসবুকের দেওয়ালে এপিসোডের সেই অংশটুকু তুলে ধরে গায়ক লেখেন, ‘এটা আমার জন্য খুব ইমোশন্যাল মুহূর্ত ছিল। তাই সেদিন মঞ্চে দাঁড়িয়ে থ্যাঙ্ক ইউ ছাড়া আর কিছুই বলতে পারিনি। জি বাংলা সারেগামাপা আমার কাছে একটা স্কুলের মতো, এখানে কখনো জিতেছি, কখনো হেরেছি, কিন্তু কখনোই এই রিয়েলিটি শো নিয়ে বদনাম করতে পারিনি, কারণ আমি জানি এই মঞ্চ না থাকলে আমার মতো মধ্যবিত্ত পরিবারের একটি ছেলের গান গাওয়ার স্বপ্নটা শুধুই স্বপ্ন হয়ে ♛থেকে যেত’।
তিনি আরও যোগ করেন, ‘এই শোয়ের জন্য যারা প্রতিদিন কাজ করেন আমাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য, তাদের সবার প্রতি আমার তরফ থেকে প্রণাম। আমাদের ক্যাপ্টেন অভিজিৎ সেন স্যার…… আবিরদা-সহ গোটা টিম, সব মিউজিশিয়ান এবং টেকনꦓিশিয়ানদের উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলতে চাই অসংখ্য ধন্যবাদা রিয়েলিটি শোয়ের এই রিয়েলনেসটা ধরে রাখার জন্য’।
সবশেষে আবেগঘন রাহুল লেখেন, ‘কখনোই🔯 এভাবে তোমাদের নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখিনি, কারণ আমি বিশ্বাস করি সম্মান দেখিয়ে হয় না, সেটা মন থেকে এলেই হয়। আর ধন্যবাদ ইমনদি, শান্তনু স্য়ার, জোজো ম্যাম- তোমাদের মতো সিনিয়রদের পাশে পেয়ে আমি গর্বিত’।