বাবা সিদ্দিকির হত্যার পর বেড়েছে সলমন খানের জীবনের আশঙ্কা। বাড়ানো হয়েছে তাঁর নিরাপত্তা। এরই মাঝে অভিনেতার প্রাক্তন সোমি আলি বিষ্ণোই গ্যাংয়ের প্রধান লরেন্স বি💮ষ্ণোইকে আলাপচারিতার আমন্ত্রণ জানালেন। প্রসঙ্গত তিনি এর আগেও লরেন্স বিষ্ণোইকে অনুরোধ করেছিলেন যাতে তিনি ভাইজানের করা কাজগুলোকে ক্ষমা করে দেন।
আরও পড়ুন: কার্নিভালে গরহাজির! বাড়ির লক্ষ্ম♑ীপুজোর ছবি পোস্ট মিমির, পাশে রইলেন কে?
লরেন্স বিষ্ণোইকে কী বললেন সোমি আলি?
এদিন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রকাশ্যে সোমি আলি লরেন্স বিষ্ণোইকে একটি আলাপচারিতার আমন্ত্রণ জানান জুম কলে। প্রসঙ্গত লরেন্স🅰 বিষ্ণোই কিন্তু বর্তমানে সবরমতী জেলে আছেন।
সোমি এদিন তাঁর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের একটি ছবি পোস্ট করে সেটার ক্যাপশনে লেখেন, ' এই বার্তাটি সোজাসুজি লরেন্স বিষ্ণোইকে পাঠাচ্ছি। নমস্কার লরেন্স ভাই। শুনেছি আর দেখেছি যে আপনি জেলে বসেই জুম কল করছেন। আমারও আপনার সঙ্গে কিছু কথা আছে। আপনি দয়া করে জানাবেন এ🎃টা সম্ভব কিনা? গোটা দুনিয়ায় আমার সবথেকে পছন্দের জায়গা রাজস্থান। আমি ♏আপনাদের মন্দিরে যেতে চাই। কিন্তু ওখানে পুজো দেওয়ার আগে আপনার সঙ্গে জুম কলে কথা বলতে চাই। পুজোর পরও কিছু কথা বলতে চাই। বিশ্বাস করুন আপনার ভালোর জন্যই কথা বলতে চাই। আপনার ফোন নম্বরটা যদি দিয়ে দেন ভালো হয়। ধন্যবাদ।'
এই বিষয়ে জানিয়ে রাখি সোমি আলি এবং সলমন খান ১৯৯৯ সালে তাঁদের সম্পর্কের ইতি টানেন। এরপর সোমি আমেরিকায় চলে যান, ওখানেও থাকেন। যতই বিচ্ছেদ হোক, যতই জানান যে তাঁর এবং সলমনের সম্পর্কে নানা সমস্যা ছিল তবুও তিনি একাধিকবার সলমনকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছেন, তাঁর পক্ষ নিয়ে কথা বলেছেন। হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে সোমি জানিয়েছিলেন, ' কেউ যদি ওকে মারতে বা গুলি করতে চান তাহলে বলব আপনারা কিন্তু সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছেন। আমি যেমন শিকার করা পছন্দ করি না তেমন এটাও ঠিক নয়। ১৯৯৮ সালে সলমন অনেকটাই ছোট 🐲ছিল। আমি বিষ্ণোই দলের প্রধানকে অনুরোধ করব বিষয়টা ভুলে যাওয়ার। এগিয়ে চলার।'