লড়াই করতে, রাগের জন্🔯য বা তেড়ে যাওয়ার সময়ে পুরুষের এটির খুব প্রয়োজন হয়। কিন্তু আদর করার জন্যও ❀নাকি এটিই লাগে। এমনই বলছে সাম্প্রতিক এক গবেষণা। কিন্তু এই জিনিসটি কী?
হালে Emory Un𝔍iversity-র কয়েক জন গবেষক পুরুষের শরীরবিদ্যা নিয়ে একটি গবেষণা করছিলেন। সেখানেই উঠে এসেছে এই তথ্য। কী দেখা গিয়েছে সেখানে? দেখা গিয়েছে, রেগে যাওয়া বা আক্রমꦺণ করার জন্য যে জিনিস লাগে, আদরের জন্যও পুরুষের সেটিরই দরকার হয় সবচেয়ে বেশি।
কিন্﷽তু কী এই জিনিস? এটি আর কিছুই নয়, একটি বিশেষ হরমোন। যাকে বলে Testosterone। অধিকাংশ পুরুষের ক্ষেত্রে এই হরমোনের মাত্রা নারীর তুলনায় বেশি থাকে। পুরুষ যখ উত্তেজিত হয়ে যায়, অন্যকে আক্রমণের কথা ভাবে, তখন এই হরমোনের ক্ষরণ বাড়ে। ঠিক একই ভাবে এটি বাড়তে পারে আদর করার ক্ষেত্রেও। তেমনই প্রমাণ করেছেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা।
কীভাবে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন তাঁরা?
তাঁরা এই গবেষণাটি 🌸⛦চালিয়েছেন একটি বিশেষ প্রজাতির ইঁদুরের উপরে। দেখা গিয়েছে, খাঁচা বন্ধ রাখা অবস্থা একটি পুরুষ ইঁদুরের শরীরে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে Testosterone হরমোনের মাত্রা। তার পরে সেই খাঁচায় অন্য একটি পুরুষ ইঁদুরকে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। Testosterone যে ইঁদুরটির শরীরে বেশি, সে রীতিমতো আক্রমণাত্মক হয়ে গিয়েছে।
ঠিক একই রকমভাবে যখন সেই ইঁদুরটির শরীরে Testosterone হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেওয়ার পরে, সেই খাঁচায় একটি মেয়ে ইঁদুরকে রাখা হয়েছে, তখন পুরুষ ইঁদুরটি যারপরনাই খুশি হয়েছে।&🍌nbsp;
বিজ্ঞানীদের মত, Testosteron▨e হরমোন যে শুধুমাত্র পুরুষের আক্রমণ বা প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষেত্রেই লাগে, তা নয়। এটি একই সঙ্গে সামাজিক মেলামেশার ক্ষেত্রেও প্রয়োজনীয়। বিশেষ করেꦿ দেখা গিয়েছে, Testosterone হরমোনের মাত্রা বাড়ানোর পরে পুরুষ ইঁদুরটি মেয়ে ইঁদুরটির সঙ্গে যৌনসম্পর্কে যতটা না আগ্রহী হয়েছে, তার চেয়েও বেশি আগ্রহী হয়েছে ‘অযৌন’ মেলামেশার ক্ষেত্রে।
তাই বিজ্ঞানী🧸রা বলেছেন, এই বিশেষ হর🗹মোন পুরুষের সামাজিক চরিত্র নির্ধারণ করতেও কাজে লাগতে পারে। আগামী দিনে এ সম্পর্কে আরও স্পষ্ট ছবি পাওযা যাবে বলেও মত তাঁদের।