উত্তরাখণ্ড ভ্রমণের জন্য একটি ভালো জায়গা হিসেবে বিবেচিত। এখানে ঘোরাঘুরি ছাড়াও অনেক মন্দিরও রয়েছে। এই কারণেই এই স্থানটিকে দেবভূমিও বলা হয়। উত্তরাখণ্ডের গাড়োয়াল এ😼বং কুমায়ুন অঞ্চলে অনেক বিখ্যাত দেবী মন্দির রয়েছে, যেখা𒉰নে ভক্তদের প্রচুর ভিড় জমে। এখানে আমরা উত্তরাখণ্ডের ৫টি বিখ্যাত মন্দির সম্পর্কে বলছি। নবরাত্রির সময় আপনি কোথায় দর্শন করতে যেতে পারেন।
১) নৈনা দেবী মন্দির, নৈনিতাল
নৈনা দেবী মন্দিরটি সুন্দর নৈনি꧋তা𝓡ল হ্রদের কাছে অবস্থিত। এই মন্দিরটি মাতা সতীর ৫১টি শক্তিপীঠের মধ্যে একটি। এই মন্দিরের প্রতি মানুষের অটল বিশ্বাস রয়েছে। কথিত আছে যে দেবী মাতার আশীর্বাদে চোখের সমস্ত সমস্যা দূর হয়ে যায়।
২) সুরকন্দা দেবী, ধনৌলতি
সুরকান্দা দেবী কদ্দুখালকে সংযুক্তকা꧟রী মোটরযান চলাচলের রাস্তা থেকে প্রায় ২ কিমি দূরে একটি পাহাড়ের উপর অবস্থিত। এই কম জনবহুল মন্দিরটি উঁচু পাহাড়ের চূড়া এবং সুন্দর দৃশ্য প্রদর্শন করে। মন্দিরে যাওয়ার পথে আপনি ফুলের বাগান এবং সুন্দর হিমালয় পাখি দেখতে পাবেন।
৩) চন্দ্রবদনী দেবী মন্দির, তেহরি
ক⭕ান্দিখাল থেকে ১০ কিলোমিটার উত্তরে এবং রুদ্রপ্রয়াগ থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চন্দ্রবদনী দেবী মন্দিরটি দেবী সতীর দেহের অংশ দ্বারা আশীর্বাদপ্রাপ্ত শক্তিপীঠগুলির মধ্যে একটি। কথিত আছে যে দেবীর ধড় এখানে পড়েছিল।
৪) নন্দা দেবী মন্দির, আলমোড়া
আলমোড়া জেলায় অবস্থিত, এই মন্দিরটি এমন এক দেবীর আবাসস্থল যাকে কুমাওনি জনগণেꩵর কন্যা হিসেবে পূজা করা হয়। দেবীকে🌠 কুমায়ুনের বাসিন্দাদের পাশাপাশি উত্তরাখণ্ডের অন্যান্য অংশের রক্ষক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
৫) মনসা দেবী মন্দির, হরিদ্বার
মনসা দেবীর মন্দির হಌরিদ্বারে অবস্থিত। আপনি যদি এই মন্দিরে দেবীকে দেখতে যেতে চান, তাহলে রোপওয়ে অথবা সাধারণ ট্রেকিং রুট দিয়ে যেতে পারেন। পাহাড়ের চূড়ায়♉ পৌঁছালে হরিদ্বারের এক সুন্দর দৃশ্য দেখা যায়।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।