বিশ্ব কল্যাণ পুরকায়স্থ
ভয়াবহ ঘটনা অসমের শিলচরে। স🙈রকারি হাসপাতালের এক চিকিৎসক ৬ মাসের গর্ভবতী এক মায়ের সিজার করেছিলেন। এদিকে পেট কাটার পরে তিনি বুঝতে পারেন বাচ্চাটি অপরিণত। তারপরই তিনি ফের পেটটি সেলাই করে ফেলেন। এদিকে তারপর থেকেই তীব্র শারীরিক সমস্যা তৈরি হয়েছে ওই মহিলার। আপাতত ডিসেম্বর পর্যন্ত ওই মহিলাকে অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
সূত্রের খবর, গত ২২ অগস্ট করিমগঞ্জ সিভিল হাসপাতালে ওই মহিলার অপারেশন করেন ডাঃ একে বিশ্বাস। দশদিন পরে নেভি নমশূদ্র নামে ২৩ বছর বয়সী ওই মহিলাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়▨ে দেওয়া হয়।কিন্তু পরিবারের দাবি এরপর থেকেই তাঁর শারীরিক অবস্থার ক্রমেই অবনꦫতি হচ্ছে।
বুধবার হাসপাতালের সামনে তুমুল বিক্ষোভ দেখান প্রসূতির পরিবার🤡ের লোকজন। আর তার জেরে হাসপাতালের ঘরে ছিটকিনি তুলে বসেছিলেন ওই চিকিৎসক। পরে তিনি জানিয়েছেন, পেটের ভেতর ভ্রুণটি অপরিণত থাকার জন্যই ফের পেটটি সেলাই করে দেওয়া𒀰 হয়েছে।
ಞ এদি꧑কে চিকিৎসকের দাবি, রোগীর বাড়ির লোকজন আগেই অপারেশন করতে বলেছিলেন। অনেক সময় জটিল ক্ষেত্রে এটা আমরা করি। তবে এক্ষেত্রে বাচ্চা অপরিণত এটা বুঝে আবার পেট সেলাই করা হয়েছে।
হাসপাতালের সুপার ডাঃ লিপি 🃏দেব জানিয়েছেন, সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গড়া𒁃 হয়েছে। অভিযোগ সত্যি প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মা ও শিশুর স্বাস্থ্য নিয়েও আমরা উদ্বিগ্ন।