২৩ অগস্ট সন্ধ্যায় চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছেছে চন্দ্রযান-৩। ল্যান্ডার বিক্রম নামার পর আজ চাঁদে ভোর হল। এর পর বিক্রমের পেট থেকে চাঁদের মাটিতে নেমে এসেছে প্রজ্ঞান রোভার। তার মধ্যে থাকা নানা যন্ত্রপাতি চাঁদের মাটি, পাথর নিয়ে গবেষণা করবে। গবেষণা চলবে চাঁদের কুমেরুর সামগ্রিক পরিবেশ নিয়ে। চাঁদের এই সাফল্যে সারা ভারতেই এখন খুশির জোয়ার। আট থেকে আশির মুখে মুখে ফিরছে সাফল্যের খতিয়ান। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও সমস্ত বিজ্ঞানীদের অভিনন্দন জানিয়েℱছেন এই সাফল্যে। একইসঙ্গে পরবর্তীকালে ভারতের তরফে চাঁদের ট্যুরের কথাও তিনি জানিয়েছেন।
(আরও পড়ুন: চন্দ্রযান-৩-এর সাফল্যে নেপথ্যে ছিলেন এই🀅 বিজ্ঞানীরা, জেনে নিন পরিচয়)
(আরও পড়ুন: ꧟চাঁদে পাড়ি দিতে ইসরোকে সাহায্য করেছে নানা সংস্থা, তালিকায় টাটা, 𝓰গোদরেজও)
এই আবহেই নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে একটি বিশেষ ছবি। এক সময় ইসরোর বিজ্ঞানীদের ভরসা ছিল সাইকেল। সাইকেলে করে রকেটের যন্ত্রাংশ তাঁদের গবেষণাগারে নিয়ে যেতে হত। দুই বিজ্ঞানী সাইকেলে যন্ত্রপাতি নিয়ে যাচ্ছেন - এমনই একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে সমাজ মাধ্যমে। সেই পোস্টেই লে𝄹খা হয় ‘সাইকেল সে চাঁদ তক’। ইসরোর বিজ্ঞানীদের অক্লাꦍন্ত পরিশ্রমের কথা বোঝাতেই লেখা হয় এই চার শব্দের লাইন।
(আরও পড়ুন: চন্দ্রযান-৩-এর সাফল্যে দেশের 🍰নানা প্রা🍃ন্তে খুশির জোয়ার! রইল কিছু বিশেষ মুহূর্ত)
প্রসঙ্গত, সব মিলিয়ে ৬১৫ কোটি টাকার প্রকল্প ছিল চন্দ্রযান-৩। যা ভারতের এক-একটি হাই বাজেটের ফিল্মের থেকেও কম। সেইখানে দাঁড়িয়ে ভারতের এই সাফল্যকে অনেকেই বড় করে দেখছেন। যেসব বিজ্ঞানীরা এই প্রকল্পে জড়িয়ে ছিলেন, তাঁরা মাইনে পাননি গত 💧১৪ মাস। অথচ মুখে হাসি রেখে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন তাঁরা। সেই পরিশ্রমের ফলাফল হিসেবেই চাঁদের বুক ছুঁয়েছে চন্দ্রযান-৩। ১৪ দিনের জন্য সেখানেই ঘাঁটি গেড়েছে ল্যান্ডার বিক্রম। এই ১৪ দিনেই কুমেরু সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ ও পরীক্ষা নিরীক্ষা করবে প্রজ্ঞান রোভার।