দশকের সবচেয়ে শক্তিশালী সাইক্লোন ইসলা আছড়ে পড়েছে অস্ট্রেলিয়ার পূর্ব দিকে প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে। এরই মাঝে এক নির্জন দ্বীপে বহু মৎসজীবীর আটকে থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে। যেখানে না আছে খাবার , না আছে জল। ফল🐈ে সবচেয়ে ভয়ানক উদ্বেগ হল, তাঁদের মৃত্যুর আশঙ্কা! দ্বীপ থেকে ইতিমধ্যেই ১১ জন মৎসজীবীকে উদ্ধার করা হয়েছে, যাঁরা টানা ৬ দিন কোনও খাবার বা জল না পেয়ে বেঁচে ছিলেন। বাকি ৮ জন জলে ডু🔴বে মারা গিয়েছেন বলে আশঙ্কা।
জানা গিয়েছে, সܫমুদ্র উত্তাল করা সাইক্লোন ইসলার মাঝে জলপথে ইন্দোনেশিয়ার মৎসজীবীদের দুটি কাঠের নৌকা আটকে পড়েছিল। যে নৌকাগুলি কার্যত পুরনো আমলের বলে দাবি করা হচ্ছে। তারই মাঝে সর্বশক্তি দিয়ে ঘণ্টায় ২৮৯ কিলোমিটার গতিতে ঝড় আছড়ে পড়তে শুরু করে। গত শুক্রবার ছিল তার ল্যান্ডফল। শেষ ৮ বছরে এমন তাণ্ডব চালানো সাইক্লোন দেখেনি অস্ট্রেলিয়া। ইন্দোনেশিয়ার অন্যতম নৌকা ‘পুত্রী 𝓰জয়া’ সেই ঝড়ে ডুবে যায় বলে খবর। অস্ট্রেলিয়ার উপকূর থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে বেদওয়েল দ্বীপের কাছে সেই নৌকাডুবি হয়। ওই ডুবে যাওয়া নৌকা থেকে একজনকেই উদ্ধার করা গিয়েছে, যিনি ৩০ ঘণ্টা ছিলেন জলে। প্রশাসন বলছে, যাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে, ‘তাঁরা সকলেই ৬ দিন টানা কোনও খাবার বা জল পাননি’। সোমবার তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে বলে খবর। জানা গিয়েছে, ওই নৌকায় যাঁরা বেঁচে ছিলেন তাঁরা একটি তেলের ক্যানের ওপর ভেসে জলে ছিলেন।
( অসমে তৈরি হচ্ছে কামাখ্যা মন্দির করিডর, ‘ল্যান্ডমা♍র্ক উদ্যোগ🐽’ প্রশংসা মোদীর)
এরপর সোমবার🎀 অস্ট্রেলিয়ান বর্ডার ফোর্সের তরফে তাঁদের সোমবার দেখতে পাওয়া যায়। সেদিন আকাশপথে রুটিন নজরদারি চালাচ্ছিল অস্ট্রেলিয় প্রশাসন। তখনই উদ্ধার করা হয় ওই ৬ মৎসজীবীকে। তবে বালিতে হেলিকপ্টার নাꩲমতে অসুবিধা হওয়ায়, এই অপারেশন বেশ খানিকটা কঠিন হয়ে যায়। এরপর নাইটভিশন গগল আনা হয় মৎসজীবীদের উদ্ধারে। উদ্ধারের পর ১১ জন মৎসজীবীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সেখান থেকে তাঁদের ইন্দোনেশিয়ায় নিয়ে যাওয়া হবে বলে জানিয়েছে ইন্দোনেশিয়ার প্রশাসন।
এই ඣখবরটি আপনি পড়তে💧 পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক