জাল ওষুধ তৈরির অভিযোগে এবার♉ ১৮ টি ফার্মা সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের অধিনস্থ সংস্থা ডিসিজিআই। সম্প্রতি ২০ টি রাজ্যের ৭৬ টি ওষুধ প্রস্তুতকারক 💖সংস্থার দফতরে হঠাৎ পরিদর্শন চালান ডিসিজিআইয়ের কর্তারা। এরপরই বড় সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্র।
উল্লেখ্য, কেন্দ্রের নজর রয়েছে প্রায় দেড়শ ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানির ওপর। উল্লেখ্য, গত বছর উজবেকিস্তানে বহু টি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তারপরই প্রসঙ্গে উঠে আসে নয়ডার ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা। পরে নয়ডার ওই ও꧟ষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার ৩ কর্ম💫ীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর থেকে দেশের একাধিক ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা ছিল কেন্দ্রের নজরে। এদিকে, খবর, হিমাচল প্রদেশের ৭০ টি সংস্থা, উত্তরাখণ্ডের ৪৫ টি, মধ্যপ্রদেশের ২৩ টি ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থাও রয়েছে কেন্দ্রের অধিনস্থ ডিসিজিআইয়ের স্ক্যানারে। ইতিমধ্যেই তাঁদের নোটিস পাঠিয়েছে ডিসিজিআই। যে সংস্থাগুলিকে নোটিস পাঠানো হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে জাল ওষুধ তৈরির অভিযোগ উঠেছে। যে ওষুধের মান অত্যন্ত খারাপ বলে অভিযোগ।
( নববর্ষের স্পেশ্যাল সাজের আগে মুখে লাগান এই ঘরোয়া পেস💝্ট! ত্বকের জেল্লা ফেটে পড়বে)
যে সমস্ত সংস্থার কাছে নোটিস গিয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে হিমালয়া মেডিটেক, শ্রী সাই বালাজি ফার্মাটেক। এই নামী সংস্থাগু൲লির বিরুদ্ধেও রয়েছে জাল ওষুধ তৈরির অভিযোগ। ইজি ফার্মাসিউটিক্যাল, ভিল মান্ডালা, টে কাসাউলি, দিস্ত সোলান সমেত একাধিক সংস্থা রয়েছে কেন্দ্রের স্ক্যানারে। প্রসঙ্গত, বেশ কয়েকটি সংস্থার উপর ইতিমধ্যেই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। এর আগে জাইডাস লাইফ সায়ান্সেস সংস্থা আমেরিকার বাজার থেকে ৫৫ হাজারের বেশি জে🌺নেরিক ওষুধের বোতল তুলে নেয়। ওই সমস্ত ওষুধ সঠিক মাপদণ্ডের পরীক্ষায় গুণগত মানের নিরিখে পিছিয়ে ছিল। ফলে সংস্থা ওষুধ তুলে নিতে বাধ্য হয়।