সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার অস্মিতা প্যাটেলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষ💟েপ করল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড (সেবি)। অভিযোগ উঠেছে, তিনি বেআইনিভাবে ১০৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছেন।༺ শুধু তাই নয়, তাঁর বিনিয়োগ সংক্রান্ত পরামর্শ অনুসরণ করে বহু বিনিয়োগকারী কোটি-কোটি টাকা হারিয়েছেন। সেবি তাঁর কোম্পানি গ্লোবাল স্কুল অফ ট্রেডিংয়ের ৫৩.৬৭ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে।
আরও পড়ুন: শেয়ারবাজা▨রে প্রবেশ মদের কোম্পানির, মঞ্চে উঠে প্রদীপ জ্বালালেন পুরোহিত
প্রসঙ্গত, ‘শি উলফ অফ স্টক মার্কেট’ বা ‘অপশনস কুইন’ নামে পরিচিত। অভিযোগ উঠেছে, শিক্ষামূলক কোর্সের আড়ালে অবৈধ বিনিয়োগের পরামর্শমূলক পরিষেবা প্রদান করছিল তাঁর কোম্পানি। এই বিষয়ে সেবি 🔴১২৮ পৃষ্ঠার একটি আদেশ জারি করেছে। সেবির এক আধিকারিক জানিয়েছেন, অস্মিতা প্যাটেল আরও কয়েকজনের সঙ্গে মিলে একটি পরিকল্পনা করেছিলেন। সেখানে শিক্ষার্থী, বিনিয়োগকারী অথবা অংশগ্রহণকারীদের নির্দিষ্ট স্টকে বিনিয়োগের জন্য উৎসাহিত করতেন।
উল্লেখ্য, অস্মিতা প্যাটেলের একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। যার ৫ লক্ষ ২০ হাজার সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। 💞৪২ জন শিক্ষারꦍ্থীর অভিযোগের পর এই তদন্ত শুরু হয়। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে অপর এক ইউটিউবারের বিরুদ্ধেও একইরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তাঁর ইউটিউব চ্যানেলটি আগামী ৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
জানা গিয়েছে, অস্🥃মিতার সংস্থার জনপ্রিয় প্রোগ্রামগুলি হল - লেটস মেক ইন্ডিয়া ট্রেড, মাস্টার্স ইন প্রাইস অ্যাকশন ট্রেডিং এবং অপশন মাল্টিপ্লায়ার। এছাড়াও সেবিতে নথিভুক্ত নয় এমন অনেক সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে তাতে উদ্বিগ্ন সেবি। জানা যাচ্ছে, অস্মিতা প্যাটেল গ্লোবাল স্কুল অফ ট্রেডিং প্রাইভেট লিমিটেড এবং এর পরিচালক ৪ বছরে ১২ লক্ষ টাকা আয় করেছেন। তারা দাবি করেছে, যে তাদের ১৪০ কোটি টাকার তহবিল রয়েছে।