ভাগ্য সঙ্গ না দিলে পাকিস্তানের পক্ষে কোনওভাবেই চলতি টি-২০ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠা সম্ভব হতো না। তবে শুধু মাত্র ভাগ্যের সহায়তায় বাবর আজমরা বিশ্বকাপের শেষ চারে জায়গা করে নিয়েছেন, এমনটাও নয়। বরং তারা প্রথম দু'ম্যাচে হারের পর☂ে টুর্নামেন্টে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ায়। শেষ তিন ম্যাচে টানা জয় তুলে নিয়ে নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দেয় পাকিস🌱্তান।
উল্লেযখোগ্য বিষয় হল, পাকিস্তান একমাত্র জিম্বাবোয়ের কাছে খারাপ ব্যাটিং করে হেরেছে। ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচের বেশিরভাগ সময়ে দাপট দেখায় তারাই। বিরাট কোহলি অতিমানবিক ইনিংস খেলে ম্য়াচ ছিনিয়ে নিয়ে 𝓰যান পাকিস্তানের কাছ থেকে।
পরে নেদারল্যান্ডসকে হেলায় হারান বাবররা। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে খাদের কিনারা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে জয় তুলে নেয় পাকিস্তান। বাংলাদেশকে হারাতেও বিশেষ বেগ পেতে হয়নি বাবরদের। এটা ঠিক যে, দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের শেষ ম্য়াচে নেদারল্যান্ডসের কাছে 🏅না হারলে পাকিস্তানকে দেশে ফেরার বিমান ধরতে হতো এতদিনে।
কোন পথে সেমিফাইনালে পাকিস্তান:-১. ভারতের কাছে ৪ উইকেটে পরাজিত হয়: প্রথমে ব্যাট করে পাকিস্তান ৮ উইকেটে ১৫৯ রান তোলে। শান মাসুদ ৫২ ও ইফতিকার আহমেদ ৫১ রান করেন। পালটা ব্যাট করতে নেমে ভারত কোহলির অপরাজিত ৮২ রানের ইনিংসে ভর করে ২০ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৬০ রান তুলে ম্য𓆉ဣাচ জিতে যায়।
২. জিম্বাবোয়ের কাছে ১ রানে হার মানে: প্রཧথমে ব্যাট করে জিম্বাবোয়ে ৮ উইকেটে ১৩০ রান তোলে। মহম্ম🅺দ ওয়াসিম ৪টি ও শাদব খান ৩টি উইকেট নেন। পালটা ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ৮ উইকেটে ১২৯ রানে আটকে যায়। ৪৪ রান করেন শান মাসুদ।
৩. নেদারল্যান্ডসকে ৬ উইকেটে পরাজিত করে: শুরুতে ব্যাট করে নেদারল্যান্ডস ৯ উইকেটে ৯১ রান সংগ্রহ করে। শাদব ৩টি ও মহম্মদ ওয়াসিম ২টি উইকেট🌠 নেন। জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান ১৩.৫ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ৯৫ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ৪৯ রান করেন মহম্মদ রিজওয়ান।👍
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।