শেষ বলে স্বপ্নভঙ্গ হল বাংলার। হিমাচলপ্রদেশের কাছে হেরে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির কোয়ার্টার ফাইনাল থেকেই বিদায় নিতে হল অভিমন্যু ঈশ্বরনদের। অথচ হাতে বড় রানের পুঁজি ছিল বাংলার। দুই 🎐ইনিংস মিলিয়ে ৩৯তম ওভার পর্যন্ত ম্যাচের রাশ ছিল বাংলার হাতেই। শেষ ওভারে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন ঋষি ধাওয়ান।
কোয়ার্টার ফাইনালে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে বাংলা। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ☂৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৯৯ রানের বড়সড় ইনিংস গড়ে তোলে। দুর্দান্ত হাফ-সেঞ্চুরি করেন শাহবাজ আহমেদ। তিনি ৪টিꦫ চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৩২ বলে ৫৯ রান করে আউট হন।
এছাড়া ঋত্বিক রায়চৌধুরী ১১ বলে ৩২, অগ্নিভ পান ১০ বলে ২৮, অভিমন্যু ঈশ্বরন ১৯ বলে ২০, ক𝓰রণ লাল ২৭ বলে ২১, রণজ্যোৎ খাইরা ১০ বলে ১৪, সুদীপ ঘরামি ৯ বলে ৭ ও প্রদীপ্ত প্রাম🉐ানিক ২ বলে ৩ রান করেন।
হিমাচলের হয়ে 🌟৪ ওভারে ৪৭ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট নেন কানওয়ার অভিনয়। ৪ ওভারে ৪০ রান খরচ করে ২টি উইকেট দখল করেন ঋষি ধাওয়ান।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে হিমাচলপ্রদেশ ম্যাচের একেবারে শেষ বলে জয় তুলে নেয়। তারা ২০ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ২০০ রান তুলে ম্যাচ জেতে এবং সেই সঙ্গে সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত 🦹করে।
ম্যাচের শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১৭ রান দরকার ছিল হিমচলের। মুকেশ কুমারের বলে আকাশ বশিষ্ট ১টি ছয় ও ঋষি ধাওয়ান ২টি চার মারেন। আকাশ ৫টি চার ও ৫টি ছক্কার সাহায্যে ৪২ বলে ৭৬ রান করে অপরাজিত থাকেন। ৩ বলে ৯ রান করে নট-আউট থাকেন ধꦐাওয়ান। নিখিল গাংতা ৩টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩৭ বলে ৫০ রান কর🥃ে রান-আউট হন। ১১ বলে ২৮ রান করেন সুমিত বর্মা।
রবি কুমার ৩ ওভারে ২৯ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নেন। ৪ ওভারে ৩৭ রান খরচ করে ১টি উ💛ইকেট দখল করেন শাহবাজ। এছাড়া ১টি করে উইকেট নিয়েছেন আকাশ দীপ ও প্রদীপ্ত প্রামানিক। উইকেট পাননি মুকেশ কুমার ও ঋত্বিক চট্টোপাধ্যায়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।