﷽বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মলনের পর রাজ্যে বিনিয়োগের পথ আরও সুগম করতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিল পুর ও নগোরন্নয়ন দফতর। রাজ্য সরকারের অধীনস্থ শিল্প নিগমগুলিকে বাড়তি ক্ষম🐟তা দিল দফতর। কোনও প্রকল্পের নক্সা অনুমোদনের পাশাপাশি প্রকল্পের অগ্রগতির উপরও নজর রাখবে নিগমগুলি।
দফতর সূত্রে খবর, শিল্পনগরী🅺 উন্নয়ন নিগম, শিল্পোন্নয়ন নিগম, রাজ্য শিল্প পরিকাঠামো উন্নয়ন নিগম, রাজ্য ক্ষদ্র শিল্পোন্নায়ন নিগম ওয়েবেল-সহ একাধিক সংস্থাকে এই বাড়তি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
এর ফলে সংস্থাগুলি প্রকল্পের নক্সা অনুমোদনের পাশপাশি প্রকল্পের কাজ কতদূর এগলো, অনুমোদিত নক্সার সঙ্গে বাস্তবের কোনওꦺ পার্থক্য হচ্ছে কিনা, বেআইনি নির্মাণ ভাঙা, নির্মাণের পর শংসাপত্র দেওয়া ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে নিগমগুলিকে।
পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের এক কর্ত๊ার মতে, এই সব ক্ষমতা আগে থেকেই নিগমগুলির ছিল। কিন্তু কয়েকটি বিষয় ♛নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল। তা কাটাতে এই নতুন করে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ পুর বিল্ডিং আইন ২০০৭ সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের গতি যাতে থমকে না যায় সে কারণেই এই নির্দেশ।
(পড়তে পারেন। পৌষমেলার♕ দাবিতে বিশ্বভারতীতে বিক্ষোভ, গেটের তালা ভেঙে ঢুকলেন ব্🐼যবসায়ীরা)
(পড়ুন। জালে ঘেরা লঞ্চেই এবার সুন্দরবন ভ্রমণ, থাকছে নিরাপত্তায়ܫ আরও বিশেষ ব্যবস্থা)
শিল্পনগরীতে সহজে শিল্প স্থাপনের কথা মাথায় রেখে এবং বিনিয়োগকারীদের বার্তা দিতে 'পশ্চিমবঙ্গ পুর বিল্ডিং আইন, ২০০৭'-এ কিছু সংশোধন আনা হয়েছিল ২০১৫ সালে। সেই সংশোধনীতে শিল্পনগরীতে শিল্প স্থাপনের জায়গা ও নির্মাণের নকশা অনুমোদনের ক্ষমতা ক্ষেত্র বিশেষে রাজ্য শিল্পোন্নয়ন নিগম, রাজ্য শিল্প পরিকাঠামো উন্নয়ন নিগম, রাজ্য ক্ষুদ্র শিল্পোন্নয়ন নিগম, ওয়েবেল-সহ সংস্থাগুলিকে দেওয়া হয়েছিল। সংশোধিত পশ্চিমবঙ্গ পুর বিল্ডিং আইনের ৩০-৩৪ ধারায় নির্মাণ সংক্রান্ত যে সমস্ত ক্ষমতা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পরি💜ধির মধ্যে রয়েছে তা নির্দেশিকায় সহজ করে বলা হয়েছে।
এক আধিকারিকের কথায়, এর ফলে শিল্পনগরীতে শিল্পস্থাপণের গতি বাড়বে। বিনিয়োগকারীরাও আরও সহজে রাজ্যে তাঁদের ব্যবসা ⛄স্থাপণ করতে পারবেন।