এবার দলেরই বিধায়ককে বহিরাগত বলে আক্রমণ করলেন তৃণমূল কর্মী🃏রা। যা নিয়ে চরম অস্বস্তিতে দলের শ্রীরামপুর সাংগঠনিক জেলা কমিটি। চণ্ডীতলার তৃণমূল বিধায়ক স্বাতী খন্দকারকে বহিরাহত বলে কটাক্ষ করে তাঁর বিরুদ্ধে এলাকায় কোনও উন্নয়নমূলক কাজ না করার অভিযোগ এনেছেন স্থানীয় ত𝓡ৃণমূল নেতারা। তাদের দাবি, আগামী বিধানসভা নির্বাচনে ভূমিপুত্রকে প্রার্থী করতে হবে।
আরও পড়ুন - হাসপাতাল থেকে জেলে♛ ফিরেছেন জ্যোতিপ্রিয়, ভার্চুয়ালি হাজির আদালতের শুনানিতে
পড়তে থাকুন - বেলডাঙা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সংযত থাকতে বলল🎃 HC,ꦉ BJP-র দাবি - ৪ জেলায় বন্ধ নেট
চণ্ডীতলা আসনের তিন বারের বিধায়ক স্বাতী খন্দকার শ্রীরামপুর কেন্দ্রের প্রয়াꦏত সাংসদ আকবর আলি খন্দকারের স্ত্রী। তৃণমূলের প্রথম যুগের নেতা ছিলেন আকবর আলি খন্দকার। ১৯৯৬ সালে চণ্ডীতলার বিধায়ক হন তিনি। ১৯৯৮ সালে শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে সাংসদ হন আকবর আলি। হুগলি জেলা তৃণমূলের সভাপতিও ছিলেন তিনি। ২০০৫ সালের ২৪ এপ্রিল মাত্র ৪৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় তাঁর। এর পরও দীর্ঘদিন রাজনীতির বাইরেই ছিলেন স্বাতীদেবী। ২০১১ সালে তাঁকে চণ্ডীতলা কেন্দ্র থেকেই টিকিট দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও চণ্ডীতলার বাসিন্দা নন তিনি। সেই স্বাতী দেবীকেই বহিরাগত বলে আক্রমণ শানালেন জেলা ও ব্লক তৃণমূলের নেতারা।
মঙ্গলবার চণ্ডীতলায় তৃণমূলের ꦜবিজয়া সম্মিলনীতে স্থানীয় কাউকে প্রার্থী করার দাবি ওঠে। স্বাতী খন্দকারকে বহিরাগত বলে উল্লেখ করে তাঁর বিরুদ্ধে এলাকায় কোনও কাজ না করার অভিযোগ তোলে দলেরই নেতৃত্ব। হুগলি জেলা তৃণমূলের সম্পাদক সুরজিৎ মণ্ডল বলেন, ‘আমি যা বলার বন্ধ ঘরে বলেছি। আমরা এখানে কাজের লোককে প্রার্থী চাই।’ চণ্ডীতলা ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ অনাথ ঘোষ বলেন, ‘এখানে কোনও কাজই হয়নি। আমরা অনেকদিক বহཧিরাগত বিধায়কের সঙ্গে ঘুরেছি। আর না।’
আরও পড়ুন - ‘হিন্দুদের উপর অত্যাচার নিয়ে নীরব মমতা!’ পুলিশের রদবদল নি𓄧য়ে বিস্ফোরক সুকান্ত
এসব শুনে স্বাতীদেবী বলেন, ‘য💎ারা এসব বলছে তারা সবাই আমার ছোট 🧜ভাই। ওদের কথায় আর কী বলব?’