মন্দারমণিতে ১৪০ট🦄ি হোটেল ভাঙার গ্রিন ট্রাইব্যুনালের নির্দেশের ওপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। গ্রিন ট্রাইব্যুনা꧂লের ওই নির্দেশ খারিজের দাবিকে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন হোটেলমালিকরা। তাঁদের হয়ে মামলা লড়ছেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার সেই মামলার প্রথম শুনানির পর ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত হোটেল ভাঙার ওপরে স্থগিতাদেশ জারি করেছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। ১০ ডিসেম্বর ফের মামলাটির শুনানি হবে।
আরও পড়ুন - ছবি বিক্রি অতীত, ‘আঁচল পেতে টাকা নেব’, দুর্নীতির বিরুদ্ধে CPMএর 😼পথে ম✃মতা?
পড়তে থাকুন - ‘বার ডান্সারকে ফ্লাইং কিস TMCর মুখ্য সচেতক নির্মল ঘোষ💜ের'
এদিন বিচারপতি বলেন, কোন হোটেল বৈধ আর কোন হোটেল অবৈধ তার সমীক্ষা হওয়া দরকার। হোটেল মালিকদের পক্ষে সওয়াল করে কল্যাণবাবু বলেন, ‘এই ট্রাইব্যুনালেই আইনি সমস্যা রয়েছে। ট্রাইব্যুনাল সব সময় জোড় সংখ্যায় সদস্যদের নি♔য়ে হয়। কিন্তু এখানে ৫ জনের ট্রাইব্যুনাল রায় শুনিয়েছে। তাছাড়া ট্রাইব্যুনালকে নিজেকে ꦗসিদ্ধান্ত নিয়ে হবে। এক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার দেওয়া হয়েছে অন্য সংস্থার ওপর।’
কল্যাণবাবুর দাবি, ‘মন্দারমণিতে কোনও হোটেল বেআইনি নয়। সেগুলি পঞ্চায়েত বা জেলা পরিষদের থেকে অনুমতি নিয়ে তৈরি। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে হোটেলগুলি তৈরি হয়। তখন এই আইনই ছিল না। তাহলে সেই আইন কী করে এই হোটেলগুলির ওপর কার্যকর হতে পারে?’ তিনি বলেন, ‘তাছাড়া আইনে উল্লেখ রয়েছে, কোনও বিধিভঙ্গ হলে ৬ মাসের মধ্যে অভিযোগ জানাতে হবে। ২০০৯ সালে তꦬৈরি হোটেলের জন্য ২০১৯ সালে জানানো অভিযোগ কী করে বৈধ হতে পারে?’
আরও পড়ুন - বিনীত গোয়েলের বিরুদ্🐷ধে পদক্ষেপ করার🍒 দায় ঝেড়ে ফেলল অমিত শাহের দফতর
মন্দারমণি সৈকতের ১৪০টি হোটেলকে বেআইনি বলে চিহ্নিত করে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনাল। ২০ নভেম্বর হোটেলগুলি ভাঙার শেষ দিন ছিল। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপে শেষ পর্যন্ত হোটেল ভাঙার সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়েไ আসে প্রশাসন।