রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলায় শাসকদলের রাজনীতির সবটাই মূলত মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় কেন্দ্রীক। তবে ইদানিং আচমকাই অভিষেকের নাম করে সওয়াল করতে শুরু করেছেন দলের একাংশ। সময়ের নিরিখে অভিষেক একদিন মুখ্যমন্ত্রী হবেন এমন কথা জানিয়েছিলেন কুণাল ঘোষ✱। কিন্তু সেই সময়টা কখন আসবে সেটা তিনি জানাননি। তবে সেসব সময় তো দূরের কথা। এখন কি কেবলমাত্র ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ হয়ে কাটাবেন অভিষেক?
আর এখানেই এবার ডেপুটি সিএম হিসাবে অভিষেকের নামটি ভাসিয়ে দিতে শুরু করেছেন কেউ কেউ। কেউ নাম করে বলছেন। আবার দেবাংশু ভট্টাচার্যᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ কার্যত নাম না করে সেই প্রসঙꦫ্গেই সওয়াল করলেন বলে মনে করা হচ্ছে।
তিনি এক্স হ্যান্ডেলে একেবারে বিরাট কোহলি আর ধোনির কথা কথা উল্লেখ করেছেন। সেখানে বাংলার রাজনীতির কোন⭕ও প্রসঙ্গ তোলেননি তিনি। তবে অনেকেই এখানে একে- একে দুই করতে শুরু করেছেন।
দেবাংশু লিখেছেন, মহেন্দ্র সিং ধোনি ক্যাপ্টেন আছেন। এখন বিরাট ক🐟োহলিকে ২ নম্বরে নামানো হোক বলে দাবি করা সমর্থকরা কি কখনো ধোনির বিরুদ্ধে? কখনোই নয়। সবার অধিকার আছে♓ তার বেস্ট ইলেভেন সমর্থন করার।
দেবাংশুর এই পোস্টের পরে অনেকেই নানা মন্তব্য করেছেন। একজন লিখেছেন, কোথাও যেন ধোনির অধিনায়কত্বে প্রশ্ন আসছে। তাই কোহলিকে তৈরির কথা বলছে। অ🐬পর একজন লিখেছেন, কি বুদ্ধি রে বাবা। অসম্ভব। আমার তো মনে হয় অভিষেককে সাইড কর꧋ে তুমিই পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হবে।
এদিকে অভিষেকের জন্মদিনের আগে কুণাল লিখেছিলেন, ‘খুব ভালো থাকুক, সুস্থ থাকুক, চোখের সমꦆস্যাটা একদম ঠিক হয়ে যাক। কম বয়সেই যোগ্য নেতৃত্বের যে ছাপ অভিষেক রাখছে, সময়ের সঙ্গে তা আরও ব্যাপক🌟তর হতে থাকুক।’
‘আমি নিজে সক্রিয় রাজনীতিতে থাকি বা না থাকি, এই উদীয়মান তারকার উপর গুরুত্বসহ নজর রাখবই। বয়সে ছোট, কিন্তু যতদিন আমি তৃণমূলে সক্রিয় থাকব, ও আমার নেতা। তার বাইরে স্নেহ করি, ভালোবাসি। মমতাদিকে দীর্ঘকাল দেখেছি, এখন অভিষেককেও দেখছি। দ্রুত আরও পরিণত। আবেগের সঙ্গে মিশছে আধুনিক পদ্ধতি, প্রযুক্তি। আরও ধারালো হচ্ছে অভিষেক। সময়ের নিয়মে মমতাদির পর একদিন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হবে অভিষেক, তৃণমূল কংগ্রেসের সেনাপতি থেকে যুগান্তরের পতাকায় কান্ডা♍রী। ম𝔉মতাদির ঘরানার সময়োপযোগী ধারক ও বাহক। মমতাদির নেতৃত্ব চলতে থাকুক, আর তার মধ্যেই আগামীর পদধ্বনি হতে থাকুক বাংলার রাজনৈতিক সামাজিক চালচিত্রে।’