২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অংশ নিতে ভারত আদৌ পাকিস্তানে যাবে কিনা, তা নিয়ে ঘোর অনিশ্চয়তা রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক ক্রিকেট ২০১৩ সাল থেকেই স্থগিত রয়েছে। কিন্তু ২০২৩ সালের ওডিআই বিশ্বকাপের জন্য পাকিস্তান টিম কিন্তু ভারতে এসেছিল। যে কারণে সাম্প্রতিক সময়ে বিষয়টি নিয়ে ভারত সরকার কিছুটা হলেও মরম হবে কিনা, তা নিয়ে জল্পনা চলছে। এদিকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রাথমিক সূচি অনুযায়ী🗹, নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই ভারতের গ্রুপ লিগের সব ম্যাচ সীমান্তের কাছাকাছি𓂃 লাহোরে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রিপোর্ট- হ্যাম্পশায়ারের মেজর🌊িটি শেয়ার কিনতেꩲ চলেছে DC-র মালিক, টাকার অঙ্কটা শুনলে চোখ কপালে তুলবেন
এদিকে বিসিসিআই ইতি𒆙মধ্যে গত বছর এশিয়া কাপের মতোই হাইব্রিড মডেলের প্রস্তাব দিয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। এই প্রস্তাবিত মডেলটি গ্রহণ করা হলে, পাকিস্তানে ভারত না খেলে, তাদের সমস্ত ম্যাচ নিরপেক্ষ ভেন্যুতে খেলবে। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে যে, আগামী বছর পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের জন্য আইসিসি প্রায় ৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজেট অনুমোদন করেছে। আইসিসির আর্থিক ও বাণিজ্যিক কমিটির নেতৃত্বে আছেন বিসিসিআই সেক্রেটারি জয় শাহ, যিনি ⛦বাজেট যাচাই-বাছাই ও অনুমোদন করেছেন। এই বাজেট তৈরি করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড এবং আইসিসির অর্থ বিভাগ যৌথ ভাবে। একটি সূত্র পিটিআইকে জানিয়েছে, ‘আনুমানিক বাজেট প্রায় ৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং অতিরিক্ত ব্যয় হিসাবে শুধুমাত্র ৪.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ করা হয়েছে।’
আইসিসি-র তহবিল বরাদ্দ নিয়েই নতুন করে জল্পনা তীব্র হয়েছে। অনেকে অনুমান করছেন যে, ভারত যদি পাকিস্তান সফরে প্রত্যাখ্যান করে, তাহলে হাউব্রিড মডেলে খেলার বিষয়টিও মাথায় রেখেছে আইসিসি। সেক্ষেত্রে ভারতের ম্যাচগুলিকে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে স্থানান্তরিত করা হবে। সব মিলিয়ে ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিকে কেন্দ্র করে𒆙 তীব্র চাপানউতোর চলছে।
আরও পড়ুন: রাহ🅰ুল নাকি পন্ত- কে খেলবেন উইকেটকিপার 🐠হিসাবে? মুখ খুললেন রোহিত শর্মা
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য ভারতের অবস্থান নিয়ে জল্পনা অব্যাহত থাকায় পিসিবি চাপে পড়ে গিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি তাঁর অফিস এবং সহক🎃র্মীদের ভারতের সিদ্ধান্ত সম্পর্কিত কোনও বিবৃতি জারি না করার পরামর্শ দিয়েছেন। পিসিবি-র সঙ্গে যুক্ত এক সূত্রের দাবি, ‘যদি ভারত তাদের দল পাকিস্তানে না পাঠায়, তবে কী হবে, সেই সম্পর্কে নাকভি বা অন্য কোনও বোর্ড কর্মকর্তার কাছ থেকে কোনও মন্তব্য বা বিবৃতি দেওয়া হচ্ছে না।’