২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের একের পর এক ম্যাচে রান সহজেই ২০০ পার করে যাচ্ছে। ২০০ না হলেও, আকছার ১৯০ হাসতে হাসতে করে ফেলছে দলগুলো। বোলারদের করিশ্মা দেখানোর কোনও উপায়ই থাকছে না। এই পরিস্থিতিতে প্রাক্তন ক্রিকেটারদের কাছ থেকে বোলারদের সাহায্য করার জন্য বল প্রস্তুতকারককে পরিবর্তন করার পরামর্শ এসেছে। সকলেই ডিউক বলে আইপিএল খেলার বিষয়ে সরব হয়েছেন। এই বলের সিম এবং গুণগত মান বাকিদের তুলনায় বেশ ভালো। এমন কী, কলকাতা নাইট রাইডার্সের পরামর্শদাতা এবং ভারতের প্রাক্তন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ী তারকা গৌতম গম্ভীরও পডকাস্ট ১৮০ নট আউটের প্ꦕরথম পর্বে, একচেটিয়া ভাবে কোকাবুরা বল ব্যবহার কর🐈ার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
আরও পড়ুন: ম্যাচ শেষে বাটলারকে উষ্ণ 𒅌আলিঙ্গন, ফের মন জিতলেন শাহরুখ- ভিডিয়ো
কোকাবুরার ব্যবহার নিয়ে সরব গম্ভীর
গম্ভীর দাবি করেছেন, ‘যদি একটি নির্মাতা এমন একটি বল তৈরি করতে না পারে, যেটা ৫০ ওভার পর্যন্ত চলতে পারে, তাহলে নি🍌র্ম💙াতাকেও পরিবর্তন করাটা দরকার। নির্মাতাকে পরিবর্তন করাতে কোনও ভুল নেই। শুধুমাত্র কোকাবুরা ব্যবহার করাটা কি বাধ্যতামূলক নাকি?’
ডিউক বল ব্যবহারের দাবি বিশেষজ্ঞদের
ধারাভাষ্যকার হর্ষ ভোগলেও এই বিতর্কে যোগ দিয়েছেনಌ। তিনিও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বোলারদের সাহায্য করার জন্য ডিউক বল ব্যবহারের🐽 পক্ষে সরব হয়েছেন। একটি টুইট বার্তায় ভোগলে ব্যাট এবং বলের মধ্যে ভারসাম্যের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছেন, বিশেষ করে যখন পিচ বোলারদের অনুকূল নয়।
আরও পড়ুন: তেতো পাঁচন গেলার মত হার, স্বীকার শ্রেয়সের, বোঝালেন কেন ব🐓রুণকে দিয়েছিলেন শেষ ওভার
তিনি লিখেছেন, ‘আমি এটা আবারও বলব, ব্যাট এবং বলের মধ্যে আমাদের আরও ꧅বেশি ভারসাম্য দরকার এবং এমন পরিস্থিতিতে যেখানে পিচগুলি সাহায্য করছে না, তখন বল নিয়ে এয়ারেই যাতে আরও বেশি কাজ করে, সেই ব্যবস্থা করা উচিত। ডিউক বল কেমন হয়, যার সাহায্যে উন্নত মানের সিম করা সম্ভব?’
আকছার ২০০ পার করছে দলগুল
২০২৪ আইপিএল মরশুমে বোলাররা অভূতপূর্ব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছেন। ব্যাটসম্যানরাই আধিপত্য বিস্তার করছেন। এবং বোলারদের পিটিয়ে অনায়াসেই বড় স্কোর করে ফেলছেন। এবার আইপিএলে ইতিমধ্যেই ৮টি ম্যাচের এক ইনিংস বা দুই ইনিংসের স্কোর দু'শোর উপর পৌঁছে গিয়েছে। আর ১৮০-১৯⭕০ স্কোর তো আইপিএলে জলভাত হয়ে গিয়েছে।
মঙ্গলবারই যেমন টস হেরে প্রথম ব্যাট করতে নেমে কলকাতা নাইট রাইডার্স ২২৩ রান করেছিল। জবাবে রাজস্থান সেই রান তাড়া করে ২ উইকেটে জয় ছিনিয়ে নেয়। এই মরশুমে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ২৭৭ রান করে আইপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ꦉরানের নজির গড়েছিল। ১৯ দিন পরেই নিজেদের সেই রেকর্ড ভেঙে ২৮৭ করে ফের নয়া নজির গড়ে হায়দরাবাদ।