বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২টি টেস্টের চারটি ইনিংসে ব্যাট হাতে বিশেষ কিছু করে দেখাতে পারেননি বিরাট কোহলি। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বেঙ্গালুরু টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ৭০ রান করার পরে মনে হয়েছিল বুঝি পরিচিত ছন্দে ফিরেছেন তিনি। তবে নিউ🍎জিল্যান্ডের বিরুদ্ধে পুণে টেস্টের প্রথম ইনিংসে যেভাবে আউট হলেন বিরাট, ফর্মে ফেরা তো দূরের কথা, তাঁর টেকনিক নিয়েই প্রশ্ন উঠতে পারে।
পুণে টেস্টের দ্বিতীয় দিনে মিচেল স্যান্টনারের বলে যেভাবে অদ্ভূত শট খেলতে গিয়ে আউট হন কোহলি, তাতে স্পিনের বি🐽রুদ্ধে তাঁকে নিতান্ত অসহায় দেখিয়েছে। রীতিমতো বিভ্রান্তিকর শট খেলে বোল্ড হন কোহলি। কোথায় ব্যাট আর কোথায় বল, তা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়ে যায়। এত খারাপ শট কীভাবে খেলতে পারেন কোহলি, তা ভেবেই অবাক ক্রিকেটপ্রেমীরা।
বলের লাইনই বুঝতে পার🍰েননি কোহলি। ফ্লাইট ধরতে পারা তো দূরের কথা। এমনটা নয় যে বল বিস্তর টার্ন নিয়ে বিরাটের ব্যাটের নাগাল এড়িয়েছে। আসলে সোজা বলে আড়াআড়ি ব♎্যাট চালিয়ে উইকেট দিয়ে আসেন কোহলি। সোজা ব্যাটে খেললে ফুলটস পেতেন বিরাট। সুইপ শটের ক্ষেত্রে ব্যাট থাকে মাঠের সমান্তরালে। কোহলি শরীরের দূর থেকে ব্যাট চালিয়ে দেন। ফলে ব্যাটের নীচ দিয়ে বল গিয়ে লাগে স্টাম্পে।
বিরাট কোহলি পুণেতে ৯ বলে ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন। তিনি যতগুলি বল খেলেন, জমাট দেখায়নি একবারও। যে পরিস্থিতিতে ব্যাট করতে নামেন বিরাট, তাতে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য তাঁর ব্যাটে তাকিয়ে ছিল ভারতীয় শিবির। কোহলি দলকে ন𒆙ির্ভরতা দেওয়া তো দূরের কথা, বরং খারাপ শটে আউট হয়ে আরও গাড্ডায় ফেলে দেন দলকে।
পুণে টেস্টের প্রথম🐓 ইনিংসে নিউজিল্যান্ডকে ২৫৯ রানে আটকে রাখে ভারত। তা সত্ত্বেও প্রথম ইনিংসের নিরিখে ১০৩ রানের বড় ব্যবধানে পিছিয়ে পড়তে হয় টিম ইন্ডিয়াকে। কেননা পালটা ব্যাট করতে নেমে ভারত তাদের প্র⛎থম ইনিংসে অল-আউট হয় মাত্র ১৫৬ রানে।