হতেই পারে পর্দার বিয়ে! মালা বদল, সিঁদুরদান- সবটাই শুধুমাত্র সামনে তাকে করে থাকা ক্যামেরার খাত🥃িরে। বিয়ে নকল হোক! ভুরিভোজ আসলে হলে তো ক্ষতি নেই। সাতপাক ঘুরলেন রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রুকমা রায় ! অর্থাৎ পর্দার বিক্রম-অনামিকা। জি বাংলার 'লালকুঠি' ধারাবাহিকের সেটে হল মহাভোজের আয়োজন।
কী কী ছিল তালিকায়?
আসলে প্রশ্নটা হওয়া উচিত, কী কী ছিল না! শুরুতেই নানা রকমের পানীয় দিয়ে অতিথি আপ্যায়ন হয়েছে। এর পরেই এসেছে চিকেন রেশমি কবাব, ফিশ ফিঙ্গার, পনীর টিক্কা, হরাভরা কবাব। এখানেই শেষ নয়। অতিথিদের পাতে পড়েছে কড়াইশুঁটির কচুরি, তাওয়া লচ্ছা পরোটা, গার্লিক নান। মৎস্যপ্রেমীদের জন্য ছিল ধোঁয়া ওঠা ফিশ ফ্রাই, কবিরাজি⛎ কাটলেট।
তালিকা সুদীর্ঘ। ছিল স্টাফড আলুর দম, আফগানি মটম কিমা, মটন বিরিয়ানি, চিকেন চাপ, বাসন্তী পোলাও, কড়াই পনীর, নবরত্ন কোর্মার মতো একাধি൲ক পদ। বাদ পড়েনি বাঙালির প্রিয় চাটনি আর পাঁপড় ভাজাও।
শে🧸ষ পাতে মিষ্টিমুখ𒐪ের জন্য ছিল বেকড দই, গরম জিলিপির সঙ্গে রাবড়ি, মিহিদানা টার্ট, চকো মাড পাই, নলেন গুড়ের আইসক্রিম।
বিয়ে আসল না নকল, মেনু দেখে তা সত্যিই বোঝার উপায় নেই! ভুরিভোজ আর হইহুল্লোড়ের আমেজেই 🐟জমজমাট রহস্যময় 'লালকুঠি'।