হাওয়াইয়ের মাউনালোয়াতে অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম সক্রিয় আগ্নেয়গিরি মোওনা লোয়া প্রায় ৩৮ বছর পরে ফের জেগে উঠেছে। এর আগে ১৯৮৪ সালে আগ্নেয়গিরﷺিটিতে অগ্নুৎপাত ঘটেছিল। এর ফলে আশেপাশের বাসিন্দাদের বিপদ হতে পারে, তাই বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার🧸 জন্য সতর্ক করা হয়েছিল। আবার সেই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে সেখানে। সোমবার থেকে জরুরি সতর্কতা জারি হয়েছে।
বিগ আইল্যান্ডের আগ্নেয়গিরির সামিট ক্যাল্ডেরায় ২৭ নভেম্বর এই অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়েছে। আগ্নেয়গিরির তলার দিকে হালে ভূমিকম্পের কম্পনের মাত্রা উদ্বেগ বাড়িয়েছে সকলের। এটিকেও অগ্ন্যুৎপাতে🐻র কারণও ব𒁏লা হচ্ছে।
২৮ নভেম্বর লাভা শুধুমাত্র শিখর পর্যন্ত ছিল এবং আশেপাশের এলাকায় কোন বিপদের খবর পাওয়া যায়নি। কিন্তু অগ্ন্যুৎপাতের পর থেকে দ্বীপে লাভা প্রবাহ শুরু 🐼হয়েছে। এবং তা নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। প্রায় ২০ লক্ষ মানুষকে সতর্ক করা হয়েছে যে, অগ্ন্যুৎপাত ঘটলে আগ্নেয়গিরিটি খুব ‘সজীব’ হয়ে যেতে পারে, তাই এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছ🌊ে তাঁদের।
অগ্ন্যুৎপাতের পর থেকে, সালফার ডাই অক্সাইডের মতো ক্ষতিকারক গ্যাসের নির্গমন বেড়েছে যা যে কোনও জীবের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়। বর্তমানে, দ্বীপে বায়ুর মান ভালোই রয়েছে। কিন্তু হালের পরিস্থিতি বিচার করে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, অগ্ন্যুৎপাতের কারণে বায়ুর মান খা💞রাপ হতে পারে।
আগ্নেয়গিরি অবজারভেটরি জরুরি ব্যবস্থা নিয়েছে। কর্মীদের সঙ্গে পরামর্শ করা হচ্ছে এবং ত🐻ার কর্মীরা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ১৩,৬৭৪ ফুট আগ্নেয়গিরির একটি বায়ꦿবীয় জরিপ পরিচালনা করতে পারেন, সেই বিষয়ে জোর দেওয়া হচ্ছে।
হাওয়াই দ্বীপের কর্মকর্তারা বলেছেন যে, কোনও উচ্ছেদের আদেশ জারি করা ꦅহয়নি, যদিও সামিট এলাকা এবং এলাকার বেশ কয়েকটি রাস্তা বন্ধ ছিল।
হাওয়াইয়ান দ্বীপপুঞ্জে ৬টি সক্রিয় আগ্নেয়গিꦏরি রয়েছে। ইউএসজিএস অনুসারে, মাউনা লোয়া ১৮৪৩ সাল থেকে ৩৩ বার জেগে উঠেছে। সবচেয়ে সাম্প্রতিক অগ্ন্যুৎপাত, ১৯৮৪ সালে। সেটি ২২ দিন স্থায়ী হয়েছিল।