জানুয়ারি মাসে অযোধ্যার রামমন্🐭দিরের উদ্বোধন করা হবে। একেবারে মেগা ইভেন্ট। গোটা দেশ তাকিয়ে আছে সেই দিনটার জন্য। তবে সেটা যদি হয় ফাইনাল তবে 🔜সেমি ফাইনাল কিন্তু এবারের দেওয়ালিতে। আলোয় আলো হয়ে উঠবে এবার অযোধ্য়া। ঠিক কেমন হবে বিষয়টি?
অযোধ্য়ার ডাঃ রাম মনোহর লোহিয়া আবোধ ইউনিভার্সিটির প্রশাসন এবারের দেওয়ালিতে অযোধ্য়ায় আলোকিত করার পরিকল্পনা নিচ্ছে। ইকোনমিক টাইমস 𝐆সূত্রে খবর, ২৪ লাখ প্রদীপ জ্বলবে অযোধ্য়ায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে একটি প্রেস রꦰিলিজে একথা জানানো হয়েছে। এবারের দেওয়ালি হবে ঐতিহাসিক। ৫১টি ঘাটে বসানো হবে প্রদীপ। তার চূড়ান্ত প্রস্তুতি চলছে।
এদিকে উত্তরপ্রদেশ সরকার এবার ২১ লাখ প্রদীপ জ্বালানোর টার্গেট ঠিক করা হয়েছে। এত প্রদীপ যে এ⛎বার বিশ্ব রেকর্ড হতে পারে অযোধ্য়ার দেওয়ালিতে। অন্যদিকে ২.৫ ফুট জায়গাকে বরাদ্দ করা হয়েছে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রদীপ জ্বালানোর জন্য।মোটামুটি ৯ নভেম্বরের মধ্যে সমস্ত ঘাটে প্রদীপ বসানোর কাজ শেষ করার টার্গেট নেওয়া🦂 হয়েছে। এরপর ১০ নভেম্বর গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের টিম এই প্রদীপগুলি গুনে দেখবে। তারপর তারা সিদ্ধান্ত নেবে।
বিশ্বভারতীর ভাইস চ্যান্সেলর প্রতিভা🍌 গোয়েলের নেতৃত্বে চলছে কাজ। প্রায় ২৫ হাজার স্বেচ্ছাসেবক এই কাজে নিয়োজিত হয়েছেন। কার্যত আবার বিশ্বরেকর্ডের দিকে এগোচ্ছে অযোধ্যা।এই দেওয়ালিকে একেবারে রাজকীয় আকার দেওয়ার সবরকম চেষ্টা করা হচ্ছে। হাজার হাজার প্রদীপ শুকোচ্ছে এলাকায়। সংবাদ সংস্থা এএনআই 𒐪সূত্রে জানা গিয়েছে, দেওয়ালির যাবতীয় প্রস্তুতি চলছে।
প্রেস রিলিজে উল্লেখ করা হয়েছে অন্তত ৬০-৭০ শতাংশ প্রদীপ বিভিন্ন ঘাটে বসানো হয়েছে। ঘাট ইন চার্জ ও ঘাট কো অরꦫ্ডিনেটরও রয়েছে🌠ন। তাঁরা সবরকম নজরদারি করছেন। অত্যন্ত পবিত্রতার সঙ্গে এই উৎসব পালনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
অন্যদিকে কেবলমাত্র পরিচয় পত্র রয়েছে যে স্বেচ্ছেসেবকদের তাদেরই ওই এলাকায় প্রবেশের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় জেলা প্রশাসন যে পরিচয়পত্র দিয়েছে তার ভিত্তিতে কাউকে ওই এলাকায় প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। মূলত দেওয়ালির আগ𝕴ে যাতে সেই অনুষ্ঠানে কোনও ভন্ডুন না হয়ে যায় সেটা দেখা হচ্ছে। সেই সঙ্গেই আধার কার্ডও তাদের সঙ্গে রাখা হচ্ছে।