জাতীয় গেমসের ꦡআর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক্সের দলগত বিভাগে সোনা জিতে হ্যাটট্রিক করল বাংলার মেয়েরা। এর আগে গুজরাটে, গোয়ার মাটিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় গেমসের এই বিভাগে সোনা এসেছিল। উত্তরাখণ্ডে জিতে এনিয়ে পর পর ৩ বার সোনা জয়ের গড়লেন প্রণতি দাসরা। তবে জয়ের পরেও খুশি নন বিদিশারা। কারণ আগের বার মহারাষ্ট্রকে পেছনে ফেলে যখন সোনা জিতেছিল তাঁরা, তখন ব্যবধান ছিল অনেকটা। এবারও দ্বিতীয় স্থানে শেষ করেছে সেই মহারাষ্ট্র। তবে এবার তাদের সঙ্গে বাংলার পয়েন্ট পার্থক্য ছিল দুই। অন্যদিকে তৃতীয় স্থানে শেষ করে ব্রোঞ্জ জিতেছে ওড়িশা।
বাংলার সোনাজয়ী আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক্সের দলের সদস্য ছিলেন প্রণতি দাস, বিদিশা গায়েন, প্রতিষ্ঠা সামন্ত, ঋতু দাস ও জিনিয়া দেবনাথ। গতবার খেলতে নেমেছিলেন ছয় জন। তবে এবার থেকে আন্তর্জাতিক🎀 জিমন্যাস্টিক্স সংস্থা নিয়ম পরিবর্তন করে। জানানো হয়, সর্বোচ্চ পাঁচ সদস্য রাখা যাবে দলে। তাই এবার পাঁচ সদস্যের দল বাংলার। গতবারের দল থেকে এবার চোটের জন্য বাদ পড়েন তিয়াশা কুণ্ডু। দলের সঙ্গে যুক্ত হন প্রতিষ্ঠা সামন্ত। এর আগে ত্রিপুরার হয়ে জাতীয় গেমসে নেমেছেন তিনি।
২০১১ সাল থেকে নিয়মিত জাতীয় গেমসে নামা প্রণতি স্বীকার করেছেন যে বরাবরই এই ইভেন্টে ভালো ফলাফল করে এসেছে বাংলা। সেই কারণে এবার মেডেল জয়ের খিদেটা বেশি ছিল। তবে সোনার হ্যাটট্রিক করার বিষয়টা আগে থেকে মাথায় ছিল না তাঁদের। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে শুধু লড়াইটা করে গেছেন। অপর প্রতিযোগী বিদিশার আক্ষেপ মহারাষ্ট্রকে বড় ব্যবধানে পেছনে ফেলতে না পারায়। তিনি মনে করেন ব্যবধান আরও কিছুটা বেশি হওয়া প্রয়োজন ছিল। তাঁর এবার ব্যক্তিগত লক্ষ্য এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের ট্রায়ালে ভালো ফল করা।
꧒বাংলার দলের সঙ্গে জিএফআই অফিসিয়াল হিসাবে ছিলেন অনুপ কুণ্ডু। যিনি আবার রাজ্য জিমন্যাস্টিকস সংস্থার যুগ্ম সচিবও। গত দুবারও দলের সঙ্গে ছিলেন তিনি। সোনা জয়ের হ্যাটট্রিকের সাক্ষী হতে পেরে খুশি অনুপ। তিনি জানান, জয়ের বিষয়ে আশাবাদী ছিলেন। ৩ বারের সোনা জয়ের সাক্ষী থাকতে পারাটা তাঁর কাছে একটা প্রাপ্তি।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।