আইপিএলে ভালো খেলেও জাতীয় টি-২০ দল🔯ে সুযোগ না পেয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েননি রিঙ্কু সিং। বরং ব্যাট হাতেই যোগ্য জবাব দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। দলীপ ট্রফির সেমিফাইনালে কঠিন পরিস্থিতি থেকে মধ্যাঞ্চলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন রিঙ্কু। যদিও বিপর্যয় রোধের জন্য তাঁর একক লড়াই যথেষ্ট ছিল না। ফলে পশ্চিমাঞ্চলের বিরুদ্ধে ম্যাচে বেকায়দার দেখাচ্ছে রিঙ্কুর দলকে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, রিঙ্কু এদিন নিশꩲ্চিত হাফ-সেঞ্চুরি মাঠে ফেলে আসেন। দলের হয়ে সব থেকে বেশি ৪৮ রান করেন তিনি। ৬৯ বলের আত্মবিশ্বাসী ইনিংসে রিঙ্কু ৬টি চার মারেন। পশ্চিমাঞ্চলের ২২০ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে মধ্যাঞ্চল তাদের প্রথম ইনিংসে অল-আউট হয়ে যায় মাত্র ১২৮ রানে।
রিঙ্কু ছাড়া বলার মতো রান করেন শুধু ধ্রুব জুরেল। তিনি ৭টি বাউন্ডারির সাহায্যে 𓆉৫৫ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন। বাকিরা কেউই ব্যাট হাতে প্রতিরোধ গড়তে পারেননি। দুই ওপেনার বিবেক সিং ও হিমাংশু মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সংগ্রহ যথাক্রমে ২ ও ৪ রান। চার নম্বরে ব্যাট করতে নেমে আমনদীপ খাড়ে ৪ রান করে মাঠ ছাড়েন। উইকেটকিপার উপেন্দ্র যাদব ৫ রান করে আউট হন। সরাংশ জৈন ৩ রানের অতি সংক্ষিপ্ত যোগদান রাখেন।
১২ রান করে সাজঘরে ফেরেন ൲সৌরভ কুমার। শিবম মাভি ১ ও যশ ঠাকুর ২ রান করেন। খাতা খুলতে পারেননি আবেশ খান। প্রথম ইনিংসে পশ্চিমাঞ্চলের হয়ে ১৪.৩ ওভার বল করে ৭৪ রানের বিনিময়ে ৫টি উইকেট নেন আর্জান নাগওয়াসওয়ালা। ২৭ রানে ৩টি উইকেট নেন অতীত শেঠ। ২৫ রানে ২টি উইকেট দখল করেন চিন্তন গাজা।
প্রথম ইনিংসের নিরিখে ৯২ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় দফায় ব্যাট করতে নামে পশ্চিমাঞ্চল। তারা দ্বিতীয় দিনের চায়ের বিরতিতে দুই ওপেনারের উইকেট হারিয়ে ৫৫ রান তোলে। ফে🐼র একবার ব্যাট চালাতে গিয়ে উইকেট দেন পৃথ্বী শ। তিনি ৫টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২৬ বলে ২৫ রান করে মাঠ ছাড়েন। অপর ওপেনার তথা ক্যাপ্টেন প্রিয়ঙ্ক পাঞ্চাল ১৫ রান করে আউট হন। চায়ের বিরতিতে চেতেশ্বর পূজারা ৭ ও সূর্যকুমার যাদব ৮ রানে অপরাজিত ছিলেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।